India will have a mobile phone with e-SIM card 2025 এ ভারতে হচ্ছে ই সিম কার্ড বিশিষ্ট মোবাইল ফোন

 E সিম থাকলে আমরা সাধারনত আইফোনে এবং পিক সেলফোনে গুগোল পিক্সেল ফোন আসে সেখানে সেকেন্ড সেমিস্টার এই সিমটা ব্যবহার করতে পারি সেখানে একটা ফিজিক্যাল সাইন্স এর যেরকম সিম আমরা দোকান থেকে কিনে নিয়ে হাতে ধরতে পারি সেই সিম ব্যবহার করতে পারি না আরেকটা সিট থাকে সেটাই সিমের জন্য থাকে ব্যাপারটা এরকম যে আমার মোবাইলের মাদারবোর্ড এর মধ্যে একটা ইলেকট্রনিক সার্কিট থাকবে তো খুব ছোট একদম খুবই ছোট যেটার মধ্যে প্রোগ্রাম করা থাকবে আমার ফোন নাম্বার আমার সিমের যাবতীয় ডিটেলস আমার আইডি থেকে আরম্ভ করে সবকিছু অর্থাৎ একটা সিমের মেমোরির মধ্যে যা কিছু থাকে আমার ফোনের মধ্যে সেগুলো একদম ভরে দেওয়া থাকবে গেঁথে দেওয়া থাকবে কিন্তু সেটা চালু হবে কি করে চালু হবে যখন আপনি আপনার সার্ভিস প্রোভাইডার এর কাছে যাবেন সার্ভিস প্রোভাইডার আপনি এয়ারটেল এর কাছে গেলেন জিওর কাছে গেলেন বাংলাদেশে গ্রামীণফোনের কাছে গেলেন টেলিটকের কাছে গেলেন এবং তারা আপনার ফোনে প্রোগ্রাম করে ওই সিম টা ভরে দেবে আসলে চিন্তা করাই আছে সেটাকে চালু করে দেবে সেটার মধ্যে কিছু প্রোগ্রাম বা কিছু কোড দিয়ে দেবে এবং আপনি যদি সামনে না যায় না. 

দোকানে নাজার আপনার ইমেইল আইডি যদি রেজিস্টার থাকে আপনি মোবাইল থেকে তরুণ এয়ারটেলে one-to-one এ যদি মেসেজ করেন মেসেজের উত্তরে আপনার কাছে রিপ্লাই আসবে যে হ্যাঁ আপনার ইমেইল আইডিতে একটা কিউআর কোড পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে সেটা স্ক্যান করলেই আপনার সিম চালু হয়ে যাবে তাহলে আপনি ইমেইল আইডিতে গেলেন কিউআর কোড স্ক্যান করলেন এবং স্ক্যান করার পর আপনার সিম চালু হলো না অবশ্যই ক্লিক করুন চালু হবে না তার কারণ আপনি কোন প্লেনে আছে সেটা তো আপনার মোবাইল বুঝে নিতে পারবেনা সিমকার্ড বুঝে নিতে পারবে না তো তার জন্য আপনার মোবাইলের সেটিং এ যেতে হবে সেখানে আপনাকে মোবাইল ডাটা তে যেতে হবে এবং অ্যাক্টিভ আপনার এক্সিস্টিং প্লান সেটাকে করতে দেবো সেটা আপনি কিউআর কোডের মাধ্যমে সেখান থেকে করতে পারবেন বিভিন্ন প্রকার এক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম নিয়ন্ত্রণ রাখে তো আপনি অনায়াসে আপনার মোবাইলে সিম এক্টিভেট করে নিতে পারবেন এবং তার ফলে বহু সুবিধা পাবেন যে কোম্পানি আপনাকে. 

সিম দিয়েছে তার কাছে আপনাকে যাওয়া-আসার হয়রানি তা পোহাতে হবে না এছাড়া আমরা যখন অনেক গুলো একসাথে ইউজ করি বিভিন্ন ডাটা প্ল্যান ইউজ করি সেগুলো জন্য আমাকে একটা সিম মোবাইল থেকে খুলে আরেকটা সিম করতে হয় এইসব যে সমস্যাগুলো থাকে সেগুলোর প্রয়োজন পড়বে না আপনি দুজন সার্ভিস প্রোভাইডার গ্রামীণফোনের টেলিটক ধরনের টেলার জিও এই দুটোর মধ্যে সুইচ করতে চাইছেন তাহলে আপনাকে শুধু ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে আপনাকে শুধু চেঞ্জ করে নিতে হবে তাহলে আপনি এয়ারটেল থেকে জিওতে চলে যেতে পারবেন গ্রামীণফোন থেকে টেলিটকে চলে যেতে পারবে সিম কার্ড ঢুকানোর জন্য আলাদা জায়গা দিতে হবে না যার ফলে কিছুটা জায়গা বেঁচে যাবে এতটা জায়গা বেঁচে যাবে না যে ওখানে আপনি গিয়ে কম্বলমুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়বেন কিন্তু যেটুকু জায়গা বাঁচবে একটা মোবাইল ফোন সেটা কমপ্লেক্সের হয় সেখানে সেটা খুব ইম্পরট্যান্ট বা ফাইনাল হয়ে যায় যার ফলে সেখানে কম্পানি হয়তো ব্যাটারি বাড়াতে পারবে না কিন্তু সেখানে আরেকটা কোন কোম্পানির আরেকটা কোন জিনিস সেটা দিতে পারবে একটা ফিচার আপনার মোবাইলে একটা দিতে পারবে.

 আরো আছে তো আপনাকে বাইরে থেকে একটা সিম কার্ড ভরতে হচ্ছে না সেক্ষেত্রে আপনার মোবাইলটা আরো বেশি ইউসুফ এবং ডান্স গ্রুপ হবে তবে সবথেকে বেনিফিট যেটা ওই তো বললাম যে আপনার ফোনের সিম হারিয়ে যাবে না খারাপ হয়ে যাবে না এই সুবিধাটা এতদিন দিফিকাল্ট সিম কার্ড টা ছিল সেটা সেই মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যাবে যে মুহূর্তে সিম কার্ডটা চালু হবে অর্থাৎ আপনার নাম্বারটা যে কোন একটা সিমে চলবে একসময় দুটো কখনো একসাথে চলবে না কিন্তু খারাপ দেখে অনেক কিছু আছে খারাপ দিক এবং খারাপ দিক এর মধ্যে প্রথম পয়েন্ট যেটা বলব সেটা হচ্ছে আপনার ফোনের সিম কার্ড আপনি ইচ্ছামত যেহেতু বদলাতে পারবে না তাই আপনার ফোনে মনে করেন ব্যাটারী শেষ হয়ে গেছে আপনি সিমটা আপনার বন্ধুর ফোনে ভরে কথা বলবেন সেই সুবিধাটা কখনোই পাবে না দ্বিতীয় খারাপ দিক দিয়ে আপনার মোবাইলটা আপনি মনে করেন চেঞ্জ করবেন আজকের দিনে এরকম দাঁড়িয়েছে আমরা তিন মাস বাদে সমাজবাদী মোবাইল চেঞ্জ করছি মোবাইল চেঞ্জ করার সময় আপনাকে আবার নতুন করে. 

 সিম এক্টিভেট করতে হবে পুরনো সিম চলবে কিন্তু সেটা আপনাকে দোকানে গিয়ে অন্য ফোনের জন্য আবার এক্টিভেট করতে হবে আরও গুরুত্বপূর্ণ অসুবিধা প্রথমত সিমস লাভ করা যায় না অর্থাৎ আমাদের মোবাইল ফোনের এক নম্বর প্লট একটা সিম আছে দু'নম্বর সিলেটের আরেকটা সিম আছে আমরা এই দুটো সিম কে নিজেদের ইচ্ছামত পাল্টাতে পারি এবং সেটা মোবাইল ফোনের সুইচ করার জন্য বা সেভ করার জন্য যখন থাকে সেখান থেকেও পাল্টাতে পারি খুলে নিয়ে পাল্টাতে পারি সেই ফ্লেক্সিবিলিটি চাই সিম কার্ডের ক্ষেত্রে থাকে না এছাড়া আমরা যখন মোবাইল ফোন রিসেট করি আমরা অনেকেই মাঝেমধ্যে রিসেট করেছি নিষেধ করলেও কিন্তু সিম কার্ডে যে কনফিগারেশন থাকে সেটা উড়ে যায় আপনাকে আবার কোম্পানি থেকে নতুন কনফিগারেশন নিয়ে আপনার কি সিম কার্ড থেকে সেট করতে হবে তোর সাথে এগুলো তো সমস্যা থাকে পিসির কাছে আরেকটা সমস্যা ইদানিংকালে দেখা যাচ্ছে সেটা হচ্ছে ফোন হ্যাক হওয়ার সমস্যা অর্থাৎ যখনই আপনি আরো ডিজিটালি চলে যাচ্ছেন কিউআর কোড স্ক্যান করতে যাচ্ছেন ইমেইলের ব্যাপার চলে আসছে সেখানে ফোন হ্যাক হওয়ার ভয়ে টা আরো বেশি বেড়ে যাচ্ছে এটা নতুন ফ্রম এসেছে আমি তাই এটা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম. 

 কিন্তু আপনার একটা শেয়ার করুন ইসিমের বেশিরভাগটাই সুবিধাজনক তবুও জিনিসটা এত বছর সফল হয়নি কাউন্টারপয়েন্ট তথ্য থেকে আমরা জানতে পারছি যে 2018 সালে 364 মিলিয়ান মাত্রই সিম এক্টিভেট ছিল গোটা দুনিয়া জুড়ে আর সেখানে কাউন্টারপয়েন্ট বলছে 2025 সালে গিয়ে গোটা দুনিয়াতে টু বিলিয়ান অ্যাক্টিভেটেড থাকবে কী করে সেটা হবে এত সিম বেড়ে যাবে কি করে বিক্রি বাড়বে কি করে আমাদের মোবাইল ফোনের জন্য না সেটা একেবারেই নয় ইসলামের কাছে যেটা সব থেকে বড় পয়েন্ট হয়ে যাবে সেটা হচ্ছে অটোমোবাইল এর ক্ষেত্রে অটোমোবাইল বিভিন্ন রকম আইওটি ডিভাইস আমরা যেগুলো ঘরে ইউজ করি সেগুলো ক্রমশ স্মার্ট হচ্ছে তার জন্য আগামী দিনেও সিমের প্রয়োজন পড়বে তখনই ফিন বালা মোবাইলের জন্য কতটা সফল হয়নি তার কারণ এই জিনিসটা যখন একবার আপনি চেঞ্জ করতে যাবেন দেখা যাবে নানা রকম অ্যাক্টিভেশনের প্রবলেম হচ্ছে সিঙ্গেল স্টাতে নানা রকম নানা সময়ে সমস্যা দেখা দেয় এটা ঘটনা এবং তার জন্য সেটা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি কিন্তু ভবিষ্যতে আরও জনপ্রিয় হবে এবং আপনি সিম এক্টিভেট করছেন মানে আপনি কিছুটা সেইদিকে.