Short trip by road between 25th to 30th Dec for 2 to 3 days near Kolkata

 থেকে লঞ্চ করে ঘুরে আসতে পারেন ইচ্ছামতী নদী এই দিনটিকে ঘিরে রেখেছে তাকে আরেকটি আকর্ষণ হলো দুর্গা বিসর্জন প্রতিবছর এখানে ভারত এবং বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ জড়ো হয় এই দুর্গা বিসর্জনের অনুষ্ঠান দেখেছে তাকে তে আপনি যেকোনো সময় যেতে পারে তবে শীতকালে যাওয়াটাই বেশি উপযুক্ত আরেকটু সময় হল দুর্গাপুজো নিরঞ্জনের অনুষ্ঠান দেখান তাকে কি করে পৌঁছাব শিয়ালদা থেকে হাসনাবাদ লোকাল ট্রেন ধরে তাকে স্টেশন এর নাম কলকাতা থেকে গাড়িতেও তাকে যাওয়া যায় আর যদি সড়ক পথে যেতে চান তাহলে মালঞ্চ হাইওয়ে ধরে তাকে পৌঁছে যাবেন আর যদি অসুবিধা হয় আপনি গুগল ম্যাপে দেখে নিতে পারেন তাকে থেসে আপনি যে গুলি.

একদমই দেখতে ভুলবেন না সেগুলি হল মাছরাঙ্গা দ্বীপ এটি আপনি নৌকো যাত্রা পরেও ঘুরে আসতে পারেন আরেকটি হলো গোলপাতার জঙ্গল গোলপাতার জঙ্গলে যেতে হলে অবশ্যই সাথে আপনি পরিচয় পত্র টি রাখবে কারণ এখানে জঙ্গলে প্রবেশ করতে গেলে আপনার পরিচয় পত্র টি দরকার পড়বে তাকে এসে থাকার জন্য অবশ্যই কয়েকটি সরকারি এবং বেসরকারি গেস্ট হাউস আছে তার মধ্যে সবথেকে ভালো জায়গাটি হল বাগানবাড়ি এটি একটি শান্ত পরিবেশ এর মধ্যে অবস্থিত এখানে সুন্দর পুকুর বাচ্চাদের খেলার জন্য উপযুক্ত গার্ডেন একটি মন্দির এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এই গেস্ট হাউস ট্রি আপনি পেয়ে যাবেন ইচ্ছামতী নদী থেকে বাগানবাড়িতে দূরত্ব তিন মিনিটের মধ্যে ব্যস্ততার দিনগুলিতে আপনি কি দিন. 

 বিভিন্ন জায়গার আনন্দ নিতে চাও তবে অবশ্যই তা কি ঘুরে আসতে পারে তাকে থেসে আপনি ইলিশ মাছ এবং চিংড়ি মাছ এগুলো খেতে ভুলবেন না এছাড়াও এখানে মালপো খুব বিখ্যাত এরপর মুকুটমণিপুর মুকুটমণিপুর পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার একটি শহর এটি ঝারখন সীমান্তে অবস্থিত কুমারী নদীর সঙ্গম ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৃত্তিকা পাত অর্থাৎ মাটি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এখানে একটি বল আছে এবং জঙ্গল যুক্ত পাহাড় অবস্থিত ভ্রমণের জন্য অতি সুন্দর একটি জায়গা এখানে আসার সবথেকে ভালো সময় হলো অক্টোবর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত মুকুটমণিপুর কলকাতা থেকে প্রায় 400 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এখানে আপনি বাসে.

আসতে পারবে হাওড়া স্টেশন থেকে সকাল ছয়টায় বাঁকুড়ার উদ্দেশ্যে বাস ছাড়ে সকাল দশ টায় সেই মাসটি বাঁকুড়া পৌঁছায় কলকাতা থেকে মুকুটমনিপুর পৌঁছাতে প্রায় 7 ঘন্টা সময় লাগে এখানে এসে আপনি নৌকো করে ছবি তুলে নিতে পারেন এছাড়া এখানে ট্রেকিং ফিশিং ক্লাইম্বিং ইত্যাদি অ্যাডভেঞ্চার গুলো রয়েছে যেটা আপনি উপভোগ করতে পারে ঘর থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে পঙ্গপাল পুলিশ যা পারে এখানে বহু প্রজাতির উদ্ভিদ এবং প্রাণী রয়েছে যেটি আপনি লিখতে পারেন জলাশয়টি অন্য পাশেই রয়েছে হরিণ পার্কে যাব আপনি দেখতে পারেন এখানে এসে আপনি পশ্চিমবঙ্গ গণ উন্নয়ন কর্পোরেশন রিসোর্টে থাকতে পারবে এর ফুল ডিটেলস নিচের ডেসক্রিপশনে দেয়া আছে শুনুন. 

হিন্দি দ্বীপপুঞ্জের একঘেয়েমি জীবন থেকে আপনি যদি নির্জন সৈকতে আনন্দ নিতে চান তাহলে চলে আসুন হিন্দি দ্বীপপুঞ্জ সুন্দরবন সংলগ্ন একটি জনপ্রিয় সৈকত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মৎস্য বিভাগের তত্ত্বাবধানে প্রায় 100 হেক্টর জমি বন সংরক্ষণের পাশাপাশি মৎস্য চাষের জন্য ব্যবহার হচ্ছে এই সমুদ্র সৈকত ধরে হার্টলে আপনি দূরে অনেক জাহাজ দেখতে পাবেন এই ভেন্ডি দ্বীপপুঞ্জে আপনি বছরের যে কোন সময় আসতে পারবেন হিন্দি দ্বীপপুঞ্জ কলকাতা থেকে 140 কিলোমিটার দূরে থেকে বাস পাওয়া যায় আপনি যদি নিজের গাড়ি নিয়ে যেতে চান তবে ডায়মন্ড হারবার রোড ধরে বকখালি থেকে 4 কিলোমিটার দূরে যে লিগা টপ থেকে বাম দিকে * প্রায় দেড় কিলোমিটার ড্রাইভিং এর পরে আপনি পৌঁছে যাবেন হিন্দি দ্বীপপুঞ্জ.

 খুব সুন্দর সানরাইস সানসেট দেখতে পারবেন এছাড়া এখানে সমুদ্রে বহুদূর পর্যন্ত নওগাঁ করে ভ্রমণ করতে পারবেন এখানে কিউ ওয়াচ টাওয়ার আছে সেটাই উটে আপনি পুরনো হিন্দি দ্বীপপুঞ্জ টাকে ভালো করে দেখতে পারবেন এই হিন্দি আইল্যান্ডে এখন অনেক পাখিও দেখা যাচ্ছে হিন্দি আইল্যান্ডে অনেক পরিষদ রয়েছে এগুলো তলায় ডেসক্রিপশনে দেয়া আছে আপনি দেখে নেবেন এবার আসি অযোধ্যা পাহাড় অযোধ্যা পাহাড় ঝাড়খণ্ডের দলমা পাহাড়ের একটি সম্প্রসারণ এই পাহাড়ে লম্বা গাছ ঝরনা প্রশস্ত নদী অনেক কিছু পাবেন এই অযোধ্যা পাহাড়ে অনেক সুন্দর জলপ্রপাত আছে যেমন গভীর অরণ্যও আছে উপজাতিদের গ্রাম ও আছে আবার এখানে ময়ূর পাহাড় আছে এখানে এসে মুভির পাহাড় টা অবশ্যই দেখবেন এই অযোধ্যা পাহাড়ে অনেক বন্যপ্রাণী ও আছে অযোধ্যা পাহাড় আসার.

 সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত কারণ এখানে পরিষ্কার আকাশ তাকে খুব একটা গরমও থাকেনা বিশেষভাবে ফেব্রুয়ারি এবং মার্চে পলাশপুরের খুব সুন্দর বাহার দেখা যায় আবার অক্টোবরে এলে কাজ গুলো দেখতে পাবেন আর সেই জন্যই সবুজ পাহাড়ে ভাসমান অন্ধকার মেঘ এবং ঝরনা আজীবন ভ্রমণকারীদের জন্য দর্শনীয় স্থান করে তুলেছে কিভাবে যাবেন হাওড়া থেকে পুরুলিয়া পর্যন্ত অনেক ট্রেন রয়েছে শহীদ মিনার থেকে বাস পরিষেবা পাওয়া যায় নি বাড়িতেও যেতে পারেন এখানে এসে বামনী জলপ্রপাত দুর্গা জলপ্রপাত দুটি জলপ্রপাত দেখতে ভুলবেন না এই জলপ্রপাত গুলি পুরো ছবির মত আপনার দেখতে লাগবে তা ছাড়াও আছে তারা পানি হল পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত এই সুন্দর হরদি আপনার দেখতে খুবই ভালো লাগবে মন ভরে যাবে এছাড়াও আছে মুভি উপহার পাখি পাহাড় এগুলো আপনি দেখতে পারবেন. 

 আরে অনেক সুন্দর সুন্দর পাখির ছবি রয়েছে আর আছে খয়রাবেড়া বাঘমুন্ডি পাহাড় ও গুণের মধ্যে এটি একটি স্টেজ বাদ এটি একটি সুন্দর এবং মনোরম জায়গা অযোধ্যা পাহাড়ে অনেক হোটেল রিসোর্ট আছে যেগুলো আমার ডেসক্রিপশন এ আপনি পেয়ে যাবেন রাইচক রয়চক পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ 24 পরগনা জেলায় অবস্থিত একটি ছোট্ট শহর রায়চৌধুরীর জন্য বিখ্যাত যা পুরনো যুগের সাক্ষ্য হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে হীরায় চোখে গঙ্গার খুব সুন্দর দৃশ্য আপনি দেখতে. 

রায়চক হুগলি নদীর তীরে কলকাতা উপকণ্ঠে অবস্থিত রায়চক আপনি যদি দেখতে আসেন অক্টোবর থেকে মার্চ এর মধ্যে আসাটাই খুব ভালো সময় রায়চক ধর্মতলা থেকে অনেক বাচ্চা হচ্ছে অষ্টাদশ শতাব্দী রায় 4 দুর্গ বাড়ির সুন্দর সুন্দর জন্যই কলকাতা থেকে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এই রায়চক রায়চক এর পার্শ্ববর্তী জায়গা গুলো খুব সুন্দর লাগে.