বাংলা ছোট ভূতের গল্প মজার বাংলা গল্প
বাংলা ছোট ভূতের গল্প মজার বাংলা গল্প
হাসিনাকে রাত রাত প্রায় ন'টা বেঁধেছিল মহিষী দোকান বন্ধ করার ছিল কিন্তু সে কারো অপেক্ষা করছিল সেটা একটা বউ ছিল এজন্য আপনার মহেশ কোনদিন তার নামটা জিজ্ঞেস করেনি এই কিছুদিন আগেই মহিষ নতুন দোকান খুলেছে রাজু দোকান অতটা বড় ছিল না সে দোকানে কিছু বিক্রির জিনিস আর কিছু মিষ্টি রেখেছিল সেই দিন থেকে শুধু গানটা শুরু করল আর প্রথম কাস্টমার রূপে একটা বৌ তার কাছে আসো তাহলে একটা ছোট্ট সুন্দর দেখতে এক-দেড় বছরের বাচ্চা.
তারপরে সে একটা দুধের বোতল কিনবো মহেশ কে বলল আমার কাছে 10 টাকা আছে বাকি টাকা দিলে সমস্যাটা তোমার নয় সে বউটা কে ভালো করে দেখি বেচারী কুড়ি মনে হচ্ছিল বলে না শুধু ছিল না গলার মঙ্গলসূত্র হয়তো ব্যাচেরই বিধবা মায়ের রাজা করল শাড়ি কিছু জায়গা থেকে ছেঁড়া আর মাথার থেকে ঘাম ঝরছে তার পরে মায়ের সেই বাচ্চা টার দিকে দেখল সে একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে মাহেশের দিকে তাকিয়ে ছিল তার হাসিতে দারুন ফুটে ওঠা দুটো দাঁত দেখা যাচ্ছিল হাসিটা দেখে সে বাচ্চাটা আরো সুন্দর দেখাচ্ছিল মাহিবে কে দেখে বলল কোন ব্যাপার নয় দিদি তুমি কালকেই দিয়ে দিও আগুনটা সান্তনা পেয়ে তার দিকে দিয়ে গেল আর বলল কাল নিশ্চয়ই টাকা দিয়ে দেবো ঠিক আছে থাকি আমি সামনে যে ছবিটা দিচ্ছেন সেখানে দ্বিতীয় বলে তিন দেশের বাড়িতে আমার কোলে বসে পরলো.
আমার কোন অসুবিধা নেই আপনি কালকে দিয়ে দেবে তারপরে এসে বোর্ডের শিক্ষার্থীকে চলে গেল পরেরদিন শ্রীপুর আসলেও আর মানুষকে টাকাটা দিলে কিন্তু রাস্তাঘাটে ফিরিয়ে দিল আর বলল দিদি আমি আপনার থেকে পয়সা নেব না কালকে আমার বউনি হলো না আর সারাদিনে আমি প্রায় হাজার টাকা লাভ করেছি আর এইটা শুনে এসে বউটা খুব খুশি হলো অনেকদিন পরে তার হাতগুলোকে কেউ শুভ বলেছিল কারণ তার স্বামীর মৃত্যুর পরে তার শাশুড়ি তাকে পোড়ামুখী বলে দিয়ে ঘর থেকে বাইরে বের করে দিয়েছিল সেই বউটা বলল দোকানটা খোলা থাকে আগে রাত্রি আটটার সময় দোকান বন্ধ করি মহেশ বললো এইটা শোনার পরে তার মুখটা শুকিয়ে গেল তার শুকনো মুখ দেখে মাহেশ বলল কি হল কোন অসুবিধা আছে কি দিদি সে বলল.
দাদা এই বাচ্চাটার জন্য আর আমার জন্য আমি কিছু বাড়িতে বাসন মাজা আর ঘর পরিষ্কার করার কাজ করি রাত্রে সাড়ে আটটা বেজে যায় ফিরতে ফিরতে ততক্ষনে সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায় আমার বাচ্চাকে ক্ষুধার্ত কানতে কানতে ঘুমিয়ে পড়তে হয় কথা বলতে শিখিনি না তারিখ খারাপ সুযোগ নিয়ে আমি এটা বলতে বলতে তার চোখ থেকে জল বের হতে শুরু হইলো এইটা শুনে মায়ের খুব দুঃখিত হল মহেশ বলল তুমি চিন্তা করো না দিদি তোমাকে যতক্ষণ অব্দি আমি দুধের বোতল দেবো না ততক্ষণ দোকান বন্ধ করবো না কিন্তু আমার একটা শর্ত আছে চোখের জল মুছতে মুছতে শিবুকে বলল কি শর্ত আপনি আমাকে দুধের পয়সা দেবে না কিন্তু মাহেশ বললো এইটা শোনার পরে সেই বউটার চোখ আবার জলে ভিজে গেল কিন্তু এবার সেইটা খুশি চলছিল মাহেশের রূপে ভগবান কে পেয়েছিল সেই দিন থেকে প্রত্যেক রাতে সে পুরা রাষ্ট্র কতটি.
পুতুল নিয়ে যেত দেখতে দেখতে প্রায় একমাস হয়ে গেছিল প্রত্যেকদিনের খাটাখাটনি দেশে ঘুরে আসতে আসতে অসুস্থ হতে শুরু করেছিল আর সে আরো রোগা হয়ে যাচ্ছি শিরিনা মায়ের তার অপেক্ষা করছিল ঘড়িতে প্রায় সাড়ে নটা বেজে ছিল তার মধ্যেই শিবদাস যোগী ফ্রিজ খুলে দুধের বোতলটা দিয়ে দিল আজকে তার বুকটা পুরো শুকিয়ে গেছিল অসুস্থতার কারণেই তার চোখের নিচে কালি পড়ে গেছিল বোতলটা দিয়ে ফ্রিজের দরজা বন্ধ করার জন্য পায়েস করল আর বলল আজকে আসতে এত দেরি করে দিলেন দরজাটা বন্ধ করে যখন ফোন করব তখন দেখল সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল না সে ভাবল আজ দেরি হওয়ার কারণে সে তাড়াহুড়োতে তাড়াতাড়ি চলে গিয়ে থাকবে পরে বিএনপি কাটার সময় শিবুদার আসলেও আর চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকলেও মাহেশ প্রত্যেক দিনের মতন দুধের বোতল বের করলেও আর তাকে দিয়ে দিল আর এরই মধ্যে নিচে কিছু প্রবলেম সেইটা উঠানোর জন্য.
নিচে ঝুঁকলেও আর উঠে দাঁড়াল ততক্ষণে শিবদাস এখান থেকে চলে গেছিল সে বুঝতে পারছিল না কিন্তু মহেশ আজকে তাকে দেখতে পাচ্ছিল না খুবই দুর্বল চিরদিনই জীবনটা স্ট্রোক আর বোতলটা নিয়ে চলে গেল আজ মহেশ এই মেয়েটাকে ভাল করে দেখলাম মুখটা দুধের মত সাদা দেখাচ্ছিলো পুরো নিষ্প্রাণ মনে হচ্ছিল মহিশকুচি গাজীপুর শ্রীপুর অনেক অসুস্থ ছিল টাকার অভাবে যে ডাক্তার কি তাকাতে পারছিল না বিষের দোকান বন্ধ করলেও তার বাড়িতে চলে গেল বাড়িতে গিয়ে সে নিজের বউকে এসব জিনিস জানালো পর্বতারোহী ফাল্গুনের ছিল সে বলল তাকে কোন ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা করা হয় সেটাই ছিল নিজের স্ত্রীয়ের মুখ থেকে নিজের মনের কথা শুনে সে খুব খুশি হলেও তারপরে সে নিজের স্ত্রীকে নিয়ে এসে ভূতের বাড়ির দিকে এগোলো তার ঠিকানাটা আমায় এসে ভাল করে মনে ছিল ওরা দুজনে.
বাড়িতে গিয়ে পৌঁছালি তার ঘরের আশে পাশেই দূর দূর অব্দি কারোর ঘর ছিল না মহেশ দরজা ধাক্কালে কিন্তু হাত লাগাতে দরজাটা খুলে গেল দরজাটা খোলা দেই বন্ধ করার মতন একটা দুর্গন্ধ মাশরুম দুজনে নিজের নাক রুমাল দিয়ে ঢাকল ভেতরটা অনেক অন্ধকার ছিল কিন্তু দু'জনেই গিয়ে গেল অন্ধকার থেকে কোন ছোট বাচ্চার হাসা শব্দ শোনা যাচ্ছিল মহিষ দেখলে হাত দিয়ে দেখলো আর সুচিত্রাকে অন করল কিন্তু সামনে ভয়ঙ্কর দৃশ্য দেখার পরে দুজনের চোখে বিশ্বাস করতে পারছিল না দুজন একটা বড় ধাক্কা বিজি কারণ সামনে এসে পরিপূর্ণতা লাভ করেছিল আর তার শরীরটা আসতে আসতে বলছিল তাকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন তার মৃত্যু প্রায় তিন চারদিন আগেই হয়ে গেছিল কিন্তু তাঁর চোখ দু'টি এখনো তার বাচ্চাকে খেলতেই দেখছিল তার চোখ গুলো শুকিয়ে গেছে যেন কাঁদতে কাঁদতে চোখের জল শুকিয়ে গেছে.
নিষ্প্রাণ শরীরে নিষ্প্রাণ চোখ নিজের বাচ্চাকে খেলতে দেখছিল আর সেই নিরীহ বাচ্চাটা এখন অব্দি মায়ের চোখের দিকে দেখে হাসির ভাত খেয়েছিল সে নিরীহ বাচ্চাটা এটা বুঝতে পারছিল না যে তার মা তার সঙ্গে নিয়ে আর তা ঠিক পাশেই দিনে খালি দুধের বোতল পড়েছিল যেন সেই বাচ্চাটার একটা বিশ্বাস ছিল যে মায়ের মরার পরও তাকে কোথায় রাখবে না এটা দেখিয়ে দুজনে আঁতকে উঠল এই দৃশ্যটা কারণ অর্জুন কা পিরিত মহেশ বিশ্বাস করতে পারছিল না যে তিন দিন ধরে একটা মরা ময়না আক্তার মুরগির বাচ্চার জন্য এসে বিনীত নিবেদক মহিষী বাচ্চাটাকে কোলে উঠলো আর নিজের স্ত্রীয়ের গোলে এগিয়ে দিল সে তাকে মনে আপন করে নিল তারপর এরা দুজনে মিশে জীবনটা শেষ কাজ করত আর এই বাচ্চাটাকে বড় করার নির্ণয়ের মানুষের বিশ্বাস আছে যে আজও সেই বাচ্চাদের মায়ের আত্মা সুপ্রিয়া.
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url