The right rule to remember throughout school life || স্কুলের পড়াশোনা সারা জীবন মনে রাখার সঠিক নিয়ম
The right rule to remember throughout school life || স্কুলের পড়াশোনা সারা জীবন মনে রাখার সঠিক নিয়ম
কেমন হবে যদি আপনি কোন টপিকে একবার পড়েই সারা জীবন মনে রাখতে পারেন একবার কোন টপিকে পড়েই যদি আপনি সেটিকে সারা জীবন মনে রাখতে পারতেন তাহলে কেমন হতো নিশ্চয়ই ভাল হত আপনার লাইফকে একেবারেই চেঞ্জ করে দেবে আজ আপনি আমন্ত প্রবলেম কেউ জানতে চলেছেন যার কারণে আপনার পড়া ভাল মত মনে থাকে না আর এই দুটি পয়েন্টকে যদি আপনি একবার বুঝে যান এবং তার একাউন্টিং এ যদি আপনি আপনার পড়াশোনায় চেঞ্জ করেন তাহলে টু হানড্রেড পারসেন্ট গ্যারান্টি দিচ্ছি যে আপনি এখনকার তুলনায় অনেক ভালোভাবে এবং বহুদিন পর্যন্ত আপনার পড়াকে বা কোন টপিকে মনে রাখতে পারবেন সো লেটস স্পিক ইন শুনবেন আচ্ছা সবথেকে প্রথমে আপনি আমাকে এটা বলুন যে যখন আপনি কোন মুভিতে দেখেন যখন আপনি একটি সুন্দর ব্যক্তি কে দেখেন বা কোন ফাংশন বা কোন প্রোগ্রামে হঠাৎ কোনো আপনি আপনার ফেভারিট পার্সন কে বা কোন সেলিব্রিটি বা কোন সাকসেসফুল ব্যক্তিকে দেখতে পান আর তার সাথে.
আপনি একটি সেলফি নিয়ে নেন এই সকল ইভেন্টগুলি আপনার সারা জীবন মনে থাকে তাই না যখন আপনি কোন মুভি দেখেন তো সেই মুভি দেখার পর বহুদিন পর্যন্ত আপনার সেটা মনে থাকে একজন সুন্দর কোন ব্যক্তিকে একবার দেখলেই বহুদিন পর্যন্ত আপনার তার মুক্তিকে মনে থাকে তাই না তো আপনার ব্রেইন বা আপনার মস্তিষ্ক কিন্তু আপনাকে এখানে বোকা বানাচ্ছে আপনি তাকে যেটা মনে রাখতে বলছেন সেটাকে সে বারবার ভুলে যাচ্ছে আর যে জিনিসটাকে তার ভালো লাগছে সেই জিনিসটি গেছে সারা জীবন মনে রাখছে একবার ভেবে দেখুন যে ব্রেন পাওয়ার যদি আপনার লাইফের প্রতিটি ফিল্ডেই ব্যবহার হতো তাহলে কেমন হতো যদি আপনি একবার কোন টপিকে পড়ে কোন সাল কোন কেমিক্যাল রিঅ্যাকশন এর ফর্মুলা করে যদি সারাজীবন সেটিকে মনে রাখতে পারতেন তাহলে কেমন হত তো আগে যে এক্সাম্পল গুলিকে আমরা জানলাম সেখানে এই বিষয়টি একেবারেই পরিষ্কার যে যে জিনিস গুলি কি আমাদের ভালো লাগে বাজে জিনিস গুলি কি আমাদের ব্রেইন মেনে নিচ্ছে যেগুলি ভালো জিনিস এগুলিতে কিছু স্পেশাল রয়েছে এগুলো ইন্টারেস্টেড রয়েছে সেই জিনিষগুলি আমাদের সারা জীবন মনে.
একে যায় অর্থাৎ মোট কথা হল ইন্টারেস্ট অর্থাৎ যেখানে আমাদের ব্রেনের ইন্টারেস্ট রয়েছে সেই কাজকে আমাদের ব্রেইন সারাজীবন মনে রাখে এই কাজগুলোকে ইন্সট্যান্টলি পার্মানেন্ট স্টোরিজ স্টোর করে নাই তো প্রথম যে পয়েন্ট থেকে আমরা বুঝলাম সেটা হল ইন্টারেস্ট যদি আপনি পড়াশোনা করেন কিন্তু ইন্টারেস্ট নেই যদি আপনি কোন কাজ করেন কিন্তু ইন্টারেস্ট নেই আপনি জোর করে করছেন কারণ বাড়ির লোক করতে বলেছে ফেল হয়ে যাব ইন্টারেস্ট নেই কিন্তু তবুও যদি আপনি সেই কাজকে করেন পড়াশোনা করেন তো জেনে রাখুন যে একবার নয় দশ বারো নয় 100 বার পরেও সেই পোড়া আপনার মনে থাকবেনা ডোন্ট মাইন্ড এর পরিবর্তে যদি কোন মেয়ে আপনাকে তার ফোন নাম্বার দেয় বা আপনার বন্ধু যদি আপনাকে কোন সিক্রেট কথা বলে দেয় এই সিচুয়েশনে আপনার ব্রেন পাওয়ার মধ্যে চলে আসে টেন ডিজিট সেই নম্বরই হোক বা বন্ধুর সিক্রেট ই হোক না কেন যেমন করেই হোক আপনার ব্রেন সেটিকে মনে রেখে দেবে থাকুক বা না থাকুক পেপার থাকুক বা না থাকুক না কেন আপনার ব্রেইন খুব ভালোভাবে সেই নাম্বারটি কে.
জাস্ট এক্সামপল দিলাম আমি আর এটা শুধু ছেলেদের ক্ষেত্রেই অ্যাপ্লিকেবিল নয় ইনফ্যাক্ট মেয়েদের ক্ষেত্রেও অ্যাপ্লিকেবিল কোন বিয়ে বাড়িতে বা কোন ফাংশনে যদি কেউ তার হেয়ারস্টাইল কে অ্যাপ্রিশিয়েট করে দেয় এক্ষেত্রে তারা এই ঘটনাটি লং টিমে মনে থাকে কারণ অ্যাপ্রিসিয়েশন সবাইকেই ভালো লাগে যাস্ট এক্সাম্পল দিলাম তো ব্রেনের যে বিষয় ইন্টারেস্ট থাকে এবং ব্রেইনকে যে জিনিস ভালো লাগে সে জিনিস কি আমরা খুব তাড়াতাড়ি মনে রাখতে পারি এবং বহুদিন পর্যন্ত সেই জিনিস আমাদের মনে থাকে আর আপনার পড়াশোনা মনে না থাকার সবথেকে বড় প্রথম কারণ হলো এই ইন্টারেস্ট প্রথম প্রান্তিকে আমরা জেনে নিলাম যে অন্যান্য ইন্টারেস্টেড জিনিসগুলির মতোই পড়াশোনা কেউ ইন্টারেস্টেড বানাতে হবে তাইনা কিন্তু কিভাবে কিভাবে পড়াশোনা কে ইন্টারেস্টেড বানাবো দেখুন যেদিন আপনি আপনার লাইফের একটি গুগলকে ডিসাইড করে নেবেন সেই দিন থেকে সেই গলে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করা প্রতিটি জিনিসই আপনার ইন্টারেস্ট চলে আসবে আর পড়াশোনাই ইন্টারেস্ট না থাকার এটাই হলো সবথেকে বড় কারণ যে আমাদের লক্ষ্য.
টার্গেট ফিক্সড থাকে না এবং আমাদের কনফিডেন্সের অভাব যে আমি লাইফে এটাই আসিফ করবো আর আমি এটা সেভ করেই ছাড়বো একবার আপনি লাইভে এটা ডিসাইড করে নিন যে আপনি পড়াশোনা করে ফিউচার এই কাজটিকে করবেন বাহির ড্রিম থেকে পূরণ করবেন আর একবার ডিসাইড করার পর যখনই পড়তে বসবেন নিজের সেই লক্ষ্য বা ড্রিম এর ব্যাপারে ভাবুন যেটিকে কিনা আপনি পড়াশোনা করে একসেপ্ট করবেন তারপর দেখুন তো যে পড়াশোনা ইন্টারেস্ট আছে কিনা তারপর দেখুন যে পড়াশোনায় মন বসে কিনা তো তাড়াতাড়ি পড়া কি মনে রাখতে পারার প্রথম পাওয়ারফুল টিপি হল ইন্টারেস্ট এরপর দ্বিতীয় পাওয়ারফুল টিভি দেখুন শুরু করে এখন পর্যন্ত যতগুলো এক্সাম্পল আমি আপনাকে দিলাম সেই সকল এক্সাম্পল গুলির মধ্যে একটি কমন জিনিস ছিল সেই সকল ইভেন্টগুলি সেই সকল মুভমেন্ট গুলি আমাদের চোখের সামনে হয়েছিল তাই না যেমন মুভি দেখা সুন্দর ব্যক্তিকে দেখা অ্যাপ্রিসিয়েশন এই সকল ইভেন্টগুলি আমাদের চোখের সামনে ঘটেছিল অর্থাৎ যে ঘটনা বা বিষয়.
গুলিকে আমাদের ব্রেইন চোখ দ্বারা দেখে সেই বিষয়ে ঘটনা বা জিনিসগুলি কে আমাদের ব্রেইন ইজিলি মনে রাখতে পারে যে আপনি কোন ভয়ানক একটি ঘটনাকে স্বচক্ষে দেখলেন এ ক্ষেত্রে সেই ঘটনা কতদিন আপনার মনে থাকবে বা কোন সুন্দর একটি ঘটনা আপনার চোখের সামনে ঘটলো সেই ঘটনাটি কি আপনি কতদিন মনে রাখতে পারবেন সারা জীবন তাই না তো ঠিক একই রকম হবে যখন পড়তে বসবেন তখন নিজের ব্রেনে সেই পড়া রেকর্ডিংয়ে সিনক্রিয়েট করুন শুধুমাত্র অনর্গলভাবে না পড়ে বরং সেই পপির একটি মুভি তৈরি করুন সেই মুহূর্তে পড়া হিসেবে আপনি ক্যারেক্টারকে অ্যাড করুন কোন কোন ক্যারেক্টার কি কি করলো সেগুলিকে একটি মুভির সিন এর মত মাইন্ডে ইমাজিন করুন আমি জানি এটা সকল সাবজেক্ট অ্যাপ্লিকেবিল নয় যেমন ম্যাচ কারণ ম্যাচ ফিজিকস এগুলিতে বোঝার ব্যাপার রয়েছে কিন্তু বাকি যে অন্যান্য সাবজেক্টগুলো আপনার রয়েছে সেই সাবজেক্ট গুলিতে আপনি এই ভিজুয়ালাইজেশন টেকনিক এপ্লাই করে ইজিলি আপনার পড়া কি খুব তাড়াতাড়ি এবং বহুদিন পর্যন্ত মনে রাখতে পারবেন .
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url