বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ভারত যাত্রা এসে ভারতের সঙ্গে কি চুক্তি করতে চাইছেন What is the purpose of the British Prime Minister's visit to India?

 প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ভারত-যাত্রা এসেছেন দুই দেশের মধ্যে অনেক মিটিং হয়েছে অনেক সময় হয়েছে কিন্তু এর মাঝে বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ভারতের সামনে একটা অনেক বড় লোভনীয় অফার পেশ করেছে আর এই অফারটা এমন যেটা শুনলে আপনাদের লোভ লেগে যাবে কারন এই অফারের মাধ্যমিকের কাছে যা ছিল সেগুলো ভারতের সামনে এনে হাজির করেছে আর বলছে আমরা আপনাদের সঙ্গে থাকে ভাগ করার জন্য তৈরি আছে এক্ষেত্রে দুটো মেয়ের প্রশ্ন ওঠে ব্রিটেন ভারত কি অফার দিচ্ছে আর ভারতকে রেখে একসেপ্ট করবে আপনাদের অফার সম্বন্ধে বলেন আগে আরো কিছু জানাতে চাই অনেকেই হয়তো এই ব্যাপারে জানেন না আপনারা দেখুন এটা হল এক্সিস্টিং যুদ্ধবিমান এটা একটা চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এরপর দেখুন এটা হল রাফায়েল যুদ্ধবিমান যেটা ভারতে কিনেছে সেটা 4.5 প্রজন্মের মানে সাড়ে চার প্রজন্মের যুদ্ধবিমান থেকে এডভান্স এডভান্স যুদ্ধবিমান.

 মধ্যে আসে দুটো যুদ্ধবিমান একটা হল একটু একটু ডাক্তার এবং দ্বিতীয় f-35 রাফায়েল এবং h203 মেইন ডিফারেন্স হল যে পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান গুলো হয় সেগুলো হোস্টেল হয় কিন্তু রাফায়েল স্টেট না মানে কিছু ব্যতিক্রম কে ছেড়ে দুনিয়ার কোন ডিফেন্স সিস্টেম এই যুদ্ধবিমান কে প্রেস করতে পারে না এটা অন্য সদস্য হিসাবে পাকিস্তানের বায়ুসেনা টেন পর্যন্ত পাবে না এতটাই দক্ষ হয় হল কিন্তু পঞ্চম প্রজন্মের থেকে ওপরে এক ধরনের যুদ্ধবিমান আছে যেগুলো হলো সাড়ে পাঁচ প্রজন্মের আর এই প্রজন্মের যুদ্ধবিমান ভারত বানাচ্ছে যার নাম এম কায়েস 2015 থেকে এডভান্স বেশি হবে বেশি হাতির সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবে সেই সাথে মর্ডান ওয়ারফেয়ার এর সমস্ত সিস্টেম মজবুত থাকবে কিন্তু আপনার জন্য হরেন হবেন যেখানে ভারত সাড়ে পাঁচ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান বানাচ্ছে এর উপরেও নতুন একটা প্রজন্ম চলে এসেছে যেটা হলো.

 ব্রিটেনের বর্তমান সময়ে বৃটেনের কাছে যত অ্যাডভান্স টেকনোলজি মজুত রয়েছে যত প্রাণী এবং স্টেট অফ দ্যা টেকনোলজি মজুত রয়েছে তারা সবকিছু ঢালছে তাদের ষষ্ঠ প্রজন্মের প্রজেক্ট টেম্পেস্ট 2050 পর্যন্ত টেম্পারেচার থেকে বেশি অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান আসতেই পারে না অনেকে হয়তো এই কথাটা ভাল নাও লাগতে পারে কিন্তু সত্য এটাই যে আমরা বানাচ্ছে তার থেকেও বেশি অ্যাডভান্স হবে টেম্পেস্ট আর আমি আপনার কথাটা আজকে কেন বলছি আসলে ব্রিটেনে ভারতকে এই অফার দিয়েছে ব্রিটেনের বলেছে আপনারা মেয়েদের যুদ্ধবিমান বানাচ্ছে নানকা সেটা তো আপনার বানাতে হয় কোন তাতে কোন সমস্যা নেই কিন্তু আমরা যে টেম্পেল যুদ্ধবিমান বানাচ্ছি আখড়াবাড়ী প্রজেক্ট আমাদের সঙ্গে যুক্ত হন দুই দেশ মিলে যুদ্ধ বিমান নির্মাণ করব দুজন ছাড়া আরও একটা দেশ এতে শামিল হতে চলেছে আর সেটা হল.

 সুইডেন আর এই তিন দেশ মিলে নিজেদের প্রাইম টেকনোলজি ব্যবহার করবে আর টেম্পেস্ট কে আরো বেশি খতরনাক বানাবে কিন্তু এখন আপনাদের প্রশ্ন হবে ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্স কেউই কাউকে ফ্রিতে কিছু দেয় না নিজের খতরনাক টেকনোলজি ভারতের সঙ্গে কেন শেয়ার করবে তো দেখুন এর পেছনে কারণ রয়েছে আসলে টেম্পেস্ট কে বাংলাতে প্রচুর খরচা হবে এক্ষেত্রে ব্রিটেনের এতো খরচা বহন করতে পারবে না আর ব্রিটেন আমেরিকার সহায়তা নিতে চায় না তারা চায় আমেরিকার থেকে দূরে থাকে এই যুদ্ধ বিমান নির্মাণ করা হোক এ ক্ষেত্রে ব্রিটেনের চায় ভারত এবং চীনের অবস্থান রয়েছে দুই দেশ মিলে অর্ধেক অর্ধেক পাশে থাকবে আর টেম্পেস্ট নির্মাণ করবে কিছু পয়সা থেকেও নেবে এ ক্ষেত্রে আধুনিক যুদ্ধবিমান আমরা তৈরী করব আর যখন টেম্পেস্ট রেডি হয়ে যাবে তখন ভারত ব্রিটেন এবং সুইডেন তিনজনই নিজেদের বাবুসোনা টেম্পেস্ট কে শামিল করবে. 

 বৃটেনের গফফারকে ভীষণই গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন এই অফার সত্যি লোভনীয় একদিন আমরাও থাকব আর সেইসাথে তেম্পেস্ট নির্মাণ করতে পারব কিন্তু এখন আর দেখা হবে এতে পয়সা কতটা লাগবে ভারতকে এই পোস্টকে আফোর্ড করতে পারবে এই সমস্ত ব্যারোমিটার আজকে দেখার পরেই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে এর সঙ্গে আপনাদের এটাও বলি এইটে যুদ্ধবিমান নিয়ে অলরেডি কাজ শুরু হয়ে গেছে এর একটা স্কেল মডেল তৈরি হয়ে গেছে বেশ ওয়র্ক তৈরি হয়ে গেছে অর্থাৎ এখন এই প্রোগ্রাম দাও এতে রয়েছে ভারত সামিল হলে এর গতি আর ও বেড়ে যাবে এখন আপনারা কমেন্টের মাধ্যমে জানান ভারতকে কি টেম্পেস্ট প্রোগ্রামের শামিল হওয়া উচিত নাকি না.