পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় মুরগির মাংসের দাম প্রতি কেজি 300 টাকা করে বিক্রি হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালির মাথায় হাত
পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় মুরগির মাংসের দাম প্রতি কেজি 300 টাকা করে বিক্রি হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালির মাথায় হাত Chicken meat is being sold at Rs 300 per kg in West Bengal
মুরগির দাম কিছুটা নয় অনেকটাই মধ্যবিত্ত মানুষ ভুলে যাবে মাংস খাওয়া ভুলে যাবে ছিল বলার মুরগি খেতে সেটা বন্ধ হয়ে যাবে দক্ষতার কে যখনই আমরা দামটা একটু বাড়াতে আছিস পদ্দার সেটা অস্বীকার করছে এভাবে যদি চলতে থাকে আমরা ব্যবসাটা করবো কি করে যেখানে 100 কোটি মানুষের মাংস টা আজকে 160 টাকা কিলো 260 টাকা কিলো কাটা মাংসটা হাজার সমস্যার মধ্যেও তো আমাদের ব্যবসা হোটেল ব্যবসা মাংসটা আমাদের লাগাবে যদি মাংস দাম টা কমিয়ে আমরা উপকৃত হতো পেট্রোল ডিজেল সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মুরগির মাংসের দাম সমস্যায় পড়েছে মধ্যবিত্ত.
আগুন কেন মুরগির মাংসের দাম দ্বিগুণ যে মাংসের দাম কিছুদিন আগেই ছিল গোটা 80 টাকা কিলো 100 কোটি টাকা কিলো ব্যাপকহারে মুরগির মৃত্যু হয়েছে উৎপাদন কম হওয়ায় চাহিদার তুলনায় যোগদান করেছে আগে প্রায় সাত দিন যে গরম ছিল সেই গরমে ম্যাক্সিমাম মুরগি ফার্মের মারা গেছে ম্যাক্সিমাম মুরগি এবং মুরগির ওয়েট ফর হচ্ছে কোম্পানি খাবারের দাম প্রচন্ড বেশি ঠিক আছে খাবারের সঙ্গে এখন পোস্টিং আসছে ফার্মিং পোস্টিং আসছে 115 টাকা 115 টাকা তে এখন হচ্ছে গোটা দুচ্চার 46 50 টাকা বিক্রি হচ্ছে বিরাট কিছু প্রবলেম হচ্ছে তা নয় কিন্তু প্রতিটা হচ্ছে কিরকম ভাবে মুষ্টিমেয় কয়েকজন চাচার ঘরে মুরগিটা এখন প্রেজেন্ট যারা বসে আছে গরমে জন প্রোডাকশন কম আছে যারা মানুষের চাহিদা ছিল চাহিদাটা সমানি আছে কিন্তু প্রোডাকশন গরমের জন্য কমে গেছে জানি দাম বেড়ে গেছে চাহিদার থেকে পটাকশন কম হলে দাম বাড়বে.
আবার কিছুদিনের মধ্যে ওয়েদার নরম হলে আবার প্রোডাকশনের সেখানে আবার দামরু ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে মুরগি চাষে করোনার ভয়ে অনেকেই মুরগি খাওয়া ছেড়ে দিয়েছিলেন প্রচুর ক্ষতি হবে অনেকেই মুরগি চাষ ছেড়ে দেন মুরগির খামার বন্ধ হয়ে যায় সে আমাদেরই করণাতে জেলার খেয়েছিল সে নিভা পরিসীমা নেই গত দুমাস আগের ঘটনা বলছি দুমাস আগের ঘটনা তো আমাদের পোস্টিং ছিল ফার্মিং কস্টিং ছিল 115 টাকা দশ টাকা কস্টিং ছিল সেখানে মুরগি ছিল একশ আশি থেকে নব্বই টাকা কেজি গোটা মুরগি করতে করতে যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে চাষী চাষ করে কোম্পানি যে খাবার কিনে যারা মুরগি চোর মুরগি চোর ছেড়ে দেয় ছেড়ে দেয়ার কারণ না এই মূল্যবৃদ্ধি তারা ঠিক ছিল না ছিল চার্জ ছিল এই অবস্থা আমাদের সমস্ত.
হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ হয়ে যায় যদিও তাদের একাংশের ধীরে ধীরে মাংসের দাম কমতে শুরু করেছে এর ফলে কিন্তু মুরগির মাংসের দাম এতটা বেরিয়েছে আর মাংস কিনতে এসে মাথায় হাত পড়েছে ক্রেতাদের তারা সকলেই চাইছে দ্রুত মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণে আসুক তা না হলে হয়তো তার মাংস কিনে খেতে পারবেন না এখন দেখার কবে মাংসের দাম আয়ত্তের মধ্যে আছে মধ্যবিত্তের পশ্চিমবাংলা.
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url