তিন মাসের মধ্যে রাজ্য এর সরকারি কর্মচারীদের DA মেটানোর আদেশ দিলেন হাইকোর্ট
তিন মাসের মধ্যে রাজ্য এর সরকারি কর্মচারীদের DA মেটানোর আদেশ দিলেন হাইকোর্ট
বারবার এই জিনিসগুলো কিন্তু রাজ্য সরকারের তরফ থেকে রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয় পুনর্বিবেচনার জন্য এমন শোনা যায় যে তাদের মৌলিক অধিকার আজকের পর্ব শেষ হবার পর আবারো স্পষ্ট করে দিল যে দিয়ে মহার্ঘ ভাতা কিন্তু সরকারি কর্মচারীদের এটা তাদের অধিকার তাদের তাদেরকে দিতে হবে এবং সুস্থ জীবন ধারণ সরকারি কাজে গতি জনতাদের মডার্ন তাদের জন্যই কিন্তু কেন্দ্রীয় হারে তিন মাসের মধ্যে সমস্ত প্রক্রিয়া মেটাতে হবে এমনটা কলকাতা হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ নির্দেশ ও তিন মাসের মধ্যে বকেয়া ডিএ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মেটানোর নির্দেশ হাইকোর্টের বলেছেন এবং এবং যা বলা আছে কেন্দ্রীয় হারে নাই উনি বলেছেন যে স্যাড যে রায় দিয়েছে তাতে স্যাড বলেছিলেন যে গভারমেন্ট এমপ্লয়ি স্যাটেলাইট এর প্রশ্ন হচ্ছে যে.
তারিখে দাঁড়িয়েছে ঠিক যে রায় দিয়েছে সেই রায় বহাল রয়েছে এবং ফিরোজ ফেরদৌস আমি যে কথাটা বলেছে তার নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে এই রায় কার্যকর করতে বলেছেন এবং আদালত বিয়েকে লীগ আলিয়েন ফর্স এ ব্রাইট বলেছেন এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় মানব এবং তাকে না দেওয়া মর্যাদার অমর্যাদার অন্তর্গত এবং সংবিধানের মৌলিক অধিকার 21 নম্বর ধারায় জীবনের অধিকার ও মর্যাদার সাথে যুক্ত আছে এটাই সবচেয়ে বড় কথা নির্দেশ মহার্ঘভাতা আইনি অধিকার মৌলিক অধিকার আমরা সরাসরি চলে যাবো নিয়ে সেখানে রয়েছে আমাদের প্রতিটি সুতপা সেন দ্রুত পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তিন মাসের মধ্যে বকেয়া ডিএ ডিএ যদি মেটাতে হয় তাহলে কত টাকার ধাক্কা ইমুতে রয়েছে রাজ্য সরকারের কাছে কোন কেন্দ্রীয় হারে মেটানো নির্দেশ দেওয়া হয়েছে.
করেছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা তাদের দাবি ছিল যে কেন্দ্রীয় সরকার বছরে দুবার বিয়ে দিয়ে থাকেন কিন্তু রাজ্য সরকার দিচ্ছেনা রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের এবং তারা প্রায় 50% পিছিয়ে রয়েছে কেন্দ্রীয় হারে ডিয়েট থাকে সেই জায়গায় তাদের যেটা বক্তব্য ছিল তারা প্রায় 50 শতাংশ বেতন কম পাচ্ছে না অর্থাৎ তাদের বিরাট ক্ষতি হচ্ছে প্রতি মাসে এবং রাজ্য সরকারের তরফ থেকে কিন্তু 2016 সাল থেকেই মামলা চলছে তোমাকে মাথায় রাখতে হবে সাড়ে পাঁচ বছর বাদে কিন্তু হাইকোর্ট থেকে এই রায় দেয়া হলো এর আগে 160 থেকে রায় দেয়া হয়েছিল সেখানে বলা হয়েছিল যে দিয়ে প্রাপ্ত প্রাপ্য রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ন্যায্য পাওনা তাদেরকে দিতে হবে তারপরেও কিন্তু আদালতের উচ্চ আদালতে তারা যান এবং সেখানে দেখা যায় যে উচ্চ আদালতের তরফ থেকেও আবার ফেটে পাঠিয়ে দেয়া হয় এরকম একাধিক বার হওয়ার পরে শেষমেষ উচ্চ আদালতের ডিভিশন বেঞ্চ থেকেই রায় দিয়ে দেওয়া হল এবং এটা সরকারি কর্মচারীদের তারা যে রকম মনে করছেন বিরাট বড় জয় একইসঙ্গে রাজ্য সরকারের উপরে কিন্তু প্রবল চাপ তৈরি হলো তার কারণ হচ্ছে যে.
এই মুহূর্তে রাজ্যের যে আর্থিক অবস্থা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে তাদের বকেয়া প্রায় 97 হাজার কোটি টাকা বলে মুখ্যমন্ত্রীর দাবি করে এসেছেন সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে সরকারি কর্মচারীদের এই সম্পূর্ণ দিয়ে যদি তিন মাসের মধ্যে দিতে হয় তাহলে রাজ্য সরকারকে যে পরিমাণ বার্ডেন নিতে হবে সেটা কার্যত বলা যেতে পারে অসম্ভব এখানে সংখ্যা জানতে চাইবো এইটা ঠিক কত তিন মাসের মধ্যে যে বকলো কেন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের তো তুমি বুঝতে পারছ যে কত বিরাট পরিমাণ একটা অংক প্রায় 300 কোটি টাকা 300 থেকে 400 কোটি টাকার মধ্যে খরচ করতে হবে রাজ্য সরকারকে এবং এইবার কিন্তু তিন মাসের মধ্যে নিতে হবে অর্থাৎ ধাপে ধাপে তারা দিতে পারেন কিন্তু তিন মাসের মধ্যে পূর্ণ করে দিতে হবে যদি না শেষ হয় এই চ্যালেঞ্জকে এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকারের সুপ্রিমকোর্টে না জানি সে ক্ষেত্রে কিন্তু তিন মাসের মধ্যেই.
মিটিয়ে দিতে হবে যেটা এই মুহূর্তে রাজ্যের আর্থিক পরিস্থিতি তাতে বড় চাপ একেবারে নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে তার কারণ হচ্ছে যে বর্ধিত হারে দিতে বলা হয়েছে অর্থাৎ সিক্স পে কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী দিতে বলা হয়েছে কাজেই এটা একটা বিরাট বড় চাপ রাজ্যের উপরে পড়বে এবং এই মুহূর্তে রাজ্যের যা অবস্থা তার ভাড়ার কার্যত শূন্য কারণে প্রকল্প রয়েছে সেই প্রকল্পে এত খরচ করছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে কিন্তু ও বলা যেতে পারে রাজ্যের উপর বিরাট বড় চাপ এখন একটাই দেখার যে রাজ্য সরকার এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যান নাকি তারা তিন মাসের মধ্যে নির্দেশ দেয়া হয়েছে দিয়ে পূর্ণ করার সে দিকে তারা হাটে সেদিকে যুদ্ধ আজকের নজর রাখতে হবে.
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url