West Bengal DA Update: পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের ডিএ সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
West Bengal DA Update: পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারের ডিএ সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ প্রদানের কথা বলা হয়েছে কলকাতায় তরফ থেকে নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে প্রকাশিত হচ্ছে যাদের বকেয়া ডিএ দেয়া হয় সরকার কীভাবে প্রতিবেদনে আরো দুটো সংবাদপত্রে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে এ রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ নিয়ে সোসাইটি প্রতিবেদন লেখার মাধ্যমে স্থান বেছে নিয়েছে একটু দেখে নেব তার জন্য সরকারি কর্মী খুন.
মহার্ঘভাতার মামলার শুক্রবার কলকাতায় বড় ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য সরকার বকেয়া ডিএ নিয়ে শুনানিতে উচ্চ আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে
সেটের রায় মেনে নিয়েই তিন মাসের মধ্যে বকেয়া মহার্ঘভাতা রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের তাহলে রাজ্য সরকার যে যুক্তি দিচ্ছে তার কোনোভাবেই গ্রাহ্য নয় রাজ্য সরকার ব্যবস্থার ওপর আগামী মাস থেকে পণ্য পরিষেবা কর জিএসটি বগর প্রাপ্য কেন্দ্রীয় ক্ষতিপূরণ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এরওপর বকেয়া ডিএ মেটাতে আরো কয়েক হাজার কোটি টাকা ধাক্কা মুহূর্তে অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত যেসব সরকারি কর্মচারী শিক্ষকরা কর্মীরা আছেন তাদের অনুপ্রেরণার প্রমাণ দেয়ার সুযোগ এসেছে যারা এতদিন সরকারি বিভিন্ন কাজের পেটাতেন যারা সব সময় সরকারের পাশে আছেন বলেই চিৎকার করতে নেই দুই দিনে তাদের সরকারের পাশে দাঁড়ানোর সময় এসেছে সমস্ত অনুপ্রাণিত কর্মচারীদের রাজ্য সরকারকে লিখিত হলফনামা দিয়ে তারা বকেয়া টাকা
নেবে না এবং তারা দিয়ে দরকার নেই বলেই জানা দরকার কাজ হবে তারা অনুপ্রাণিত তার প্রমাণ হবে এবং দ্বিতীয়ত রাজ্য সরকারের ডিএ দিতে অসুবিধা হবেনা রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে শিক্ষকদের সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি তাদের একটা বিরাট অংশ বারবার রাজ্য সরকারের সাথে রয়েছে এবং তার অনুগত সৈনিক একটা প্রমাণ করার চেষ্টা করে হাইকোর্টের রায়ের পর তাদের অধিকাংশ মুখে কুলুপ প্রকাশ্যে তারা কেউ কিছু বলতে পারছে না নিজেদের স্বার্থের কথা ভেবে বিড়ি তারপরও সাহস পাচ্ছেনা অনুগত সংগঠনগুলিকে এক অদ্ভুত সমস্যার মধ্যে ফেলেছে এ সরকার সংগঠনগুলিকে দাবিদার চেয়েও বেশি ব্যস্ত থেকেছেন কিন্তু এই কিছু উপরের দিকে নেতারা এদিক ওদিক করে প্রচুর রোজগার করেন বাকি নিচু তলার মানুষ গুলো পিছু পান্না.
এত যা হোক তারা আজ যদি সরকারি পথে না দাঁড়ায় তাহলে বলতেই হয় যে এতদিন সরকারের হয়েছে বলা ফাটিয়েছেন তা নিতান্তই তাদের নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য হতে পারে তাতে তাদের আর্থিক দুর্নীতি করার সুযোগ চিনাপা কোথায় নিজস্ব চাকরিতে ফাঁকি মারার জন্য তারা গলা ফাটিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দিল্লিতে রাজ্যে কর্মরত কর্মচারীরা কেন্দ্রীয় সরকারের মহার্ঘভাতা পান কিন্তু নিজেদের রাজ্যে তারা সুযোগ থেকে বঞ্চিত বাজারে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ভিতরে আলু পটল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বেতন বাড়িয়ে দেয়ার কথা কিছুদিন আগে মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা করেছেন কিন্তু শেষবার ডব্লিউবিসিএস অফিসারদের নিয়ে কি সরকারি সমস্ত সরকারি পরিকল্পনা রূপায়ণ এবং তাদের স্বার্থ কিন্তু এই নিচুতলার সরকারি কর্মচারীদের হাতি হয় সমাজের যদি শিক্ষক বঞ্চিত হয় তাহলে সেই সময় হবেনা এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা বেতন বৈষম্য নিয়ে আদালত রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলে.
অনুপ্রাণিত বিধায়করা নিজেরাই নিজেদের বেতন কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন এমনকি অনেকে দুটো বেতনের একসঙ্গে নিচে বিভিন্ন কমিটিতে রাখা মানুষজন লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে যাচ্ছেন সরকারের উচিত সমস্ত এগুলো খতিয়ে দেখা এবং একই কাজে একটা শ্রেণির পরীক্ষার কোরবানির দিনের পর দিন বঞ্চিত হবে এটা কোন ভাবে কোন যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো তাও হওয়া উচিত নয় রাজ্য সরকারের কেন্দ্রীয় বঞ্চনা মহার্ঘভাতা দিতে পারছে না বলে অভিযোগ করেছেন সেটা অবশ্যই শ্বেতপত্র করে মানুষকে জানানো দরকার এর জন্য রাজ্য সরকারের উচিত সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা মনটা খরচ করতে পারি সেখানে কেন্দ্র সরকার বিরোধীদের বিরুদ্ধে মামলা যাচ্ছে না সেটাই পরম বিস্ময়ের ভবনে টাকা কিন্তু যে সমস্ত সরকারি কর্মচারীদের ডিএ দেয়া হবে না বলে বলা হচ্ছে তাদের বেশির ভাগ করে টাকা.
না বলে আদালতে খরচ করছে সরকার নীরব দর্শক মানুষকে ভুলিয়ে দেয়ার কৌশল একটা প্রতিবেদন সংবাদমাধ্যমের আরেকটা প্রতিবেদনে.
রাজার রাজ্য রাজকর্মচারীদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছে এমনটা কখনো কোথাও দেখা যায়নি কিন্তু রাজ কর্মচারীরা যার দ্বারা উচ্চারিত হয়েছে এমন ঘটনা অনেক ইয়ে আছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কর্মচারীরা শিক্ষকদের বকেয়া ডিএ প্রধান সম্পর্কে রাজ্য সরকার ভূমিকা এবং শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রতি সরকারের মনোভাব কর্মচারীদের প্রতিশোধ সরকারের বঞ্চনা বলে এটা ছোট শব্দের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা যাবেনা কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি দিয়ে প্রচার সম্পর্কে রাজ্যের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন কেউ করবেন না ভারতের জনগণ দেশের স্বাধীনতার পরে কখনো মুখ্যমন্ত্রীকে কর্মচারী রূপ শব্দ বন্ধ করতে দেখান দেখান যেন কথা শোনার পরে শিক্ষক-কর্মচারীরা লেজ গুটিয়ে বসে না থেকে যেমন আন্দোলনের পথে নেমেছেন তেমনি রোপা 2009 অনুযায়ী সমস্ত বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার আবেদন জানিয়েছে মামলা করেছিলেন সাথে ছিল আগামী 6 মাসের মধ্যে কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ নাসের আলি এক্সপ্রেস এর অভাবে রুপা 2009 কে মান্যতা দিয়ে কর্মচারীদের বকেয়া ডিম দিয়ে দিতে বলে.
ও সাধারণ মানুষের টাকা খরচ করে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশচন্দ্র রবীন্দ্রনাথ সম্বন্ধে ডিভিশন বাতিল করেছিলেন সেই ডিএ মামলার রায় হয়েছে কুড়ি মে 2022 এ রায় দিয়েছে কর্মচারীদের মৌলিক অধিকার সেটা যেন স্পষ্ট করে বলে দেয়া হয়েছে তেমনি এটাও বলা হয়েছে যে সেটের রায় বহাল থাকবে তিন মাসের মধ্যে সমস্ত বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে সাঁওতালি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সরকার নিজেই ঠিক করবে এক্ষেত্রে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর কাছে বিনীত অনুরোধ অনুগ্রহ করে শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রতি বিদ্রোহ ঘোষণা করে জনগণের টাকা খরচ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে সময় টাকা দুটোই নষ্ট করবেন না বরং অভিভাবক ভূমিকা নিয়ে বকেয়া মেটানোর চেষ্টা করুন আগে বলেছিলে না চাইতে দিয়ে দেব.
আষাড়ি আয়নিক এটা বলে যান এবং না চাইতে গেলে পরে যখন শাসক হলেন তারপর এতদিন যে সকল শাসক ঘনিষ্ঠ কর্মচারী ইউনিয়ন নেতারা কর্মচারীদের ভয় দেখিয়ে এসেছেন তারাও কিন্তু দিয়ে বঞ্চনার শিকার আদালতের রায় সরকার দিয়ে দিলে সেই সুবিধা দল-মত নির্বিশেষে সমস্ত কর্মচারী পাবেন এতদিন লক্ষ্য করা গিয়েছে যে বিয়ের কথা উল্লেখ সমাজের অন্য অংশে মানুষের সমস্যাকে তুলে এনে কর্মচারী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভাজন করা হয়েছে এই প্রথাগত বৃদ্ধের সৃষ্টি করে সরকার না দিয়েছে দিয়ে না সমাধান করেছে সমাজের অন্য মানুষের সমস্যার অবশ্যই বেকারদের চাকরি দিতে হবে কিন্তু চাকরির নাম করে নিয়োগ দুর্নীতির নয় সংবিধানের 21 নম্বর ধারার মতো যেমন কর্মচারী সরকারকে দেখতে হবে তেমনি যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ দিতে হবে যেমন বিয়ে দিতে হবে তেমনি সম কাজে সম বেতন শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি দিতে হবে তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে তেমনি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি প্রতিরোধ করার ব্যবস্থাও সরকারকে করতে হবে .
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url