ভারতে কিভাবে প্রত্যেকদিন কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় কয়লা থেকে বিদ্যুৎ কিভাবে তৈরি হয়
ভারতে কিভাবে প্রত্যেকদিন কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় কয়লা থেকে বিদ্যুৎ কিভাবে তৈরি হয়
বন্ধুরা যদি দুই থেকে চার মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ চলে যায় তাহলে আমরা এতটা চিন্তিত হয়ে যায় মনে হয় যে আমাদের জীবনের গাড়ি থেমে গেছে আর ফোন দিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগকে ভালো মন্দ কথা শুনাতে থাকে কিন্তু আপনি কি এটা জানেন যে আমাদের এত সুবিধা দেয়া বিদ্যুৎ কিভাবে উৎপাদন করা হয় যদি জানতে চান তাহলে কিছু সময় আমাদের সাথেই থাকুন কারণ আজকের আমি আপনাদের জানাবো যে কিভাবে কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় বিদ্যুৎ উৎপাদনে ভারতের যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় তা হলো কয়লা বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বরাদ্দ পাওয়ার প্ল্যান্ট লাগানো হয় যার জন্য বিস্তৃত জমির প্রয়োজন যেখানে পানি নিষ্কাশনের জন্য একটি জার বানানো যায় সাধারণত এ প্লান্ট এক থেকে দুই কিলোমিটার জায়গা জুড়ে অবস্থিত হয় কিন্তু এদের এই জায়গার অর্ধেকের বেশি অংশ কয়লা রাখার জন্য ব্যবহৃত হয় আসলে কেন এই কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এখন.
বিস্তারিতভাবে জানাবো আসলে যেসব প্লান্টে কলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয় সেখানে প্রায় 1.5 মিলিয়ন টন কয়লার মজুদ রাখা হয় যা প্রায় 40 দিনের বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজন হয় কিন্তু আরেকটা বিষয় হল চেক কয়লা গুলোকে যেখানে সেখানে রাখা যায় না তা সবার প্রথমে কয়লাকে রেলগাড়িতে ভরে লাইন পর্যন্ত নিয়ে আসা হয় এরপর রেলগাড়ির গুলোকে একটা থেকে আরেকটা আলাদা করা হয় এরপর একটা একটা করে রেলগাড়ির বিভাগগুলোকে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় এনে মেশিনের সাহায্যে একে পুরো উল্টে দিতে হয় যাতে করে সব পহেলা ইয়ার্ডের নিচে চলে যায় এরপর নিচে কয়লা গুলোকে ছড়াতে থাকে এবং একটি কনভেয়ার বেল্টের মাধ্যমে একে সামনের কাজের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় এরপর একে আবার গুছিয়ে রাখা হয় কিন্তু এতেও কয়লার কাজ শেষ হয় না যখন কয়লার শুষ্ক হয়ে যায় তখন নিজের মধ্যে ধুলোবালি কে আকর্ষিত করে তাই যখন বাতাসে কয়লার ধুলো আশেপাশে উঠতে থাকে.
এগুলো থেকে বাঁচার জন্য কিছু সময় পর পর পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখা হয় এরপর একে কনফারেন্সের মাধ্যমে অন্য একটি মেশিন এর কাছে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানে এর বড় বড় টুকরোগুলোকে ছোট মিহিদানা গুরু করা হয় এরপর তৈরি হয়েছে ব্ল্যাক পাউডার এর পরে ব্ল্যাক পাউডারকে বয়লারে পাঠানো হয় যেখানে সহজে আগুন ধরতে পারেন এবং আগুন ধরার পরে কয়লার যে বাড়িতে থাকে সেটা নিচে পড়ে যায় যাকে টমএসএস বলে আর যেখানে থাকে তাকে ফ্লাই এস এস বলে জাকির চিনবেন মাধ্যমে ফিল্টার ঘরে পরিবেশে ছেড়ে দেয়া হয় এভাবে সিনেমার ক্যারেক্টার এর মৃত্যু হয়ে যায় মানে এই পর্যন্ত কয়জন কাজ শেষ এখন থেকে টিউব গুলোর উপরে অনেক বেশি তাপ দেয় যার মধ্যে পানি ভরা থাকে এটা আপনি কিভাবে পরিনত করে এভাবে যখন সুপারহিটের হয়ে যায় তখন একে এর মাধ্যমে সামনের দিকে পাঠিয়ে দেয়া হয় .
এর উপরে এমন ইন্সুলেশন আগে থেকে লাগানো থাকে যাতে এত তাপ এর জন্য পাইপ ফেটে না যায় এখন সময় আসে কয়লার টেক্স অফাইসের যার জন্য করলে নিজেই জ্বলে গিয়েছিল আমরা কথা বলছি টারবাইনের যাকে মানুষ পাওয়ার প্লান্টের হাউ টু বলে হেসে উপাদান চাহিত প্রেসার কে নিজের উপর নিজেকে ওয়েট করায়ে এর অডিশন এই কারণে হতে পারে কারণ টেম্পারেচার বাড়ার কারণে হাই প্রেসার ওয়েবসাইট থেকে বের হয় তখন খুব দ্রুত টারবাইন কে হিট করে কারণ টারবাইন এর উপর হিট করার পর ঠাণ্ডা হতে থাকে তাই তার বাহিনীর যে অংশ সবার প্রথম ধাপের সংস্পর্শে আসে তাকে হাই প্রেসার বাড়লে এবং অংশ.
অবশেষে সংস্পর্শে আসে তাকে লো প্রেসার টারবাইন বলে এখন প্রেসার এর তারতম্যের কারণে একটি রুটি করতে শুরু করে ঘরের জন্য একটি হাই মেকানিক্যাল এনার্জি উৎপন্ন হয় যাকে আমরা পরে একটি বড় জেনারেটরের ট্রানস্ফার করে বড় জেনারেটর ভেতর মেকানিক্যাল পাওয়ার জন্য তার মধ্যে যে ম্যাগনেটিক ফিল্ড থাকে ডিস্টার্ব হয়ে যায় যার কারণে এর মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয় এবিদ স্টোর করা হয় না বরং তার পরিবর্তে একটি স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার এর মাধ্যমে সামনের সাব স্টেশনে ট্রানস্ফার করে দেয়া হয় ট্রান্সফরমারের মানে হল বিদ্যুৎকে হাইভোল্টেজ সেট করে পাঠানো হয় যাতে ট্রাভেলের কারণে এর মধ্যে পাওয়ার লস না হয় এর মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারছেন যে আপনার বাসার কাছে যে ট্রান্সফরমার লাগানোর থাকে তাই স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার সাধারণত 220 কিংবা 420 ভোল্টের বিদ্যুৎ আপনাদের বাসা পর্যন্ত পৌঁছায় স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার রাজি বিদ্যুৎ সাপ্লাই হয় তা স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার এর মাধ্যমে যায় যা কিনা 1.2 কেভি বিদ্যুৎ সাপ্লাই করে.
আপনারাই 220 ভোল্টের বিদ্যুৎ জাতিকে এক মিনিটের জন্যও আলাদা হতে পারেন না আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রসেস বাকি আছে যেটা হলো ভাবছি ঠান্ডা করা ভাবকে ঠান্ডা করে পানিতে বদলানোর জন্য আলাদা করে কুলিং টাওয়ার লাগানো থাকে জাপানি এবং ভাবকে ঠান্ডা করার কাজ করে এমন টা তো আপনি নিশ্চয়ই দেখেছেন এই সাদা গোল টাওয়ার যা দেখে মানুষ এখানে বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট আছে বলে ধারণা পায় আসলে কাহিনীটা মূল কাহিনী ক্লাইমেক্সের পরের জিনিস যাকে বলে বন্ধুরা কোন কাজই করা সহজ নয় আর যদি সেই কাজ এমন হয় যা আমাদের জীবনকে আরও সহজ করে দেয় তা তো মোটেই সহজ নয় এ ছবির মত কাহিনীটা যে আমরা আপনাদেরকে শুনিয়েছে তা শুনতে অনেক সহজ মনে হলেও.

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url