ভারতে যদি আনলিমিটেড টাকা ছাপানো হয় তাহলে দেশ থেকে দরিদ্রতা দূর হয়ে যাবে কেন আনলিমিটেড টাকা ছাপানো হয় না

 ভারতে যদি আনলিমিটেড টাকা ছাপানো হয় তাহলে দেশ থেকে দরিদ্রতা দূর হয়ে যাবে কেন আনলিমিটেড টাকা ছাপানো হয় না




বন্ধুরা আপনার অনেক সময় চিন্তা করে থাকেন যে সরকার যদি আনলিমিটেড টাকা ছাড় পায় তাহলে এই দেশে দারিদ্রতা দূর হয়ে যাবে সবাই বড়লোক হয়ে যাবে আর এই দেশে কেউ দারিদ্রতার জন্য অভুক্ত থাকবে না তো বন্ধুরা এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে সরকার এ টাকা ছাড়াই কীভাবে তো চলুন আজকের  আমরা দেখি সর্কার কিভাবে এতগুলো নোট ছাপায় চলুন  শুরু করা যাক বন্ধুরা সবার প্রথমে ফ্যাক্টরি তেতুলের বড় বড় বান্ডেল আছে এখনই তুলে বড় বড় ব্লগগুলোকে ভালো করে ম্যাচ করে দেয়া হয় ভালো করে ম্যাচ করার পরে তুলে গুলোকে প্রথমে ব্যাপার এবং পানির একটি বড় ড্রামে ফেলা হয় যাতে এর ধারা তৈরি নোটের মধ্যে জানে সে চায় যাতে এটি অনেক ভালো হয় .


 এখন এরমধ্যে থেকে সব পানি বের করার পর এটি একটি মেশিনের মধ্যে দেয়া হয় তাই পুর মিকচার কে.  পৃথিবী ব্যাপারে পরিণত করে দেয় বন্ধুরা আপনারা দেখেছেন যে ভারতীয় টাকার উপর গান্ধীজীর ওয়াটারমার্ক করা থাকে এই ওয়াটারমার্ক টাকা বানানোর জন্য সবার প্রথমে লাগানো হয় একদিকে মেশিনে ব্যাপার গুলোর উপর ওয়াটারমার্ক ছাপা হয়ে থাকে আর অন্যদিকে এই ব্যাপারের বড় একটি রোল তৈরি হতে থাকে এখনই বড় রুম থেকে কিছু ব্যাপারে স্যাম্পল ইনস্পেকশন ক্রিমিয়া চায় যাতে তারা পরীক্ষা করতে পারে যে কোন ভুল হয়েছে কিনা এখনই বড় পেপারের উলকে তিনটি টুকরোয় কাটা হয় যাতে সামনে প্রচেষ্টার সোজা হয় বন্ধুরা আপনারা তো দেখেছেন এই নোটের উপর হলোগ্রম লাগানো হয়ে থাকে একে আমরা তার উপরে থাকে এবং এটা প্রতিটি নোটে আলাদা আলাদা রঙের হলোগ্রাম হয়ে থাকে আর হলোগ্রম ওয়াটারমার্ক নোটের উপর লাগিয়ে দেয়া হয়. 


 এত পেপারের কোয়ালিটি ইন্সপেকশন করা হয়ে থাকে যা কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয় এখানে এগুলো কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর ভালো মত পরীক্ষা করে নেয় যে নোটের উপর ঠিকমতো ওয়াটারমার্ক এবং হলোগ্রাম লাগানো হয়েছে কিনা এরপর পেপারের মেশিন এর উপরে নিয়ে আসা হয় যেখানে কে ছোট ছোট আকারে কাটা হয় এ প্রসেস এরপর এ ব্যাপারে রোগগুলোকে প্রিন্টিং এরিয়ায় পাঠিয়ে দেয়া হয় বন্ধুরা যখন এগুলো কি প্রিন্টিংয়ের পাঠিয়ে দেয়া হয় তখন গুলোকে কর্মচারীরা প্রিন্টিং মেশিনের উপায় এবং এই মেশিনটি নোটগুলোকে সামনের দিকে নিয়ে যায় এখন বন্ধুরা এই নোটগুলো প্রিন্টিং স্টেশনে তিন ধরনের প্রিন্টিং এর মধ্য থেকে আসে যেমনটা প্রথম পেপার প্রিন্টিং এর মধ্য থেকে আসে যেমনটা এখানে দেখুন মেশিন 50 ইউরও নোট ছাড়ছে আর এতে লাল এবং সবুজ কালার ব্যবহার করা হয় আর এর মধ্যে এই মেশিনের মধ্যে কর্মচারীরা এবং সবুজ কালার সালে.


 কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর অফিসারদের পরীক্ষা করে যে নদীর উপর লাগানো কালার টা বেশি হালকা হয়েছে কিনা আর ঈপ্রসেস করে নোটগুলো যায় সিল্ক স্ক্রীন পৃন্টিং এমনটাই নোটের উপর 200 লেখা যেটা প্রতিটা অ্যাঙ্গেল থেকে আলাদা রকম দেখায় এই ধরনের প্রিন্টিং সিল্কি স্ক্রিন প্রিন্ট করা হয় অসমোসিস ধরনের প্রিন্টিং হল ইন্টারভিউ প্রিন্টিং এখন প্রিন্টিং এর উপর টেক্সচার পৃন্ট করা হয় যাতে আপনি নোটের উপর হাত লাগালে বুঝতে পারেন চিহ্ন টার উপর কিছু লেখা হয়েছে আর এই ধরনের টিচার ইন্টারভিউ প্রিন্টিংয়ে লাগানো হয়.


 আর প্রিন্টিং এর পর নোটগুলোকে কাটিং মেশিনের দেয়া হয় যেখানে নোটগুলোকে সঠিক মাপে কাটা হয় আর এরপর নোটগুলোকে প্যাকেজিং করে বড় বড় কন্টেইনারে আলাদা ব্যাংকে পাঠিয়ে দেয়া হয়  আর্জেন্ট এখানে খারাপ হয়েছে আপনাকে বিয়েতে পাঠিয়ে দেয়া হয় আরে কি দ্বিতীয়বার প্রক্রিয়া করে আবার বানানো হয় .

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url