How India's first suspension bridge and the second Hooghly bridge between Kolkata were built ভারতের প্রথম ঝুলন্ত সেতু এবং কলকাতার মধ্যে দ্বিতীয় হুগলি সেতু কিভাবে তৈরি হয়
How India's first suspension bridge and the second Hooghly bridge between Kolkata were built ভারতের প্রথম ঝুলন্ত সেতু এবং কলকাতার মধ্যে দ্বিতীয় হুগলি সেতু কিভাবে তৈরি হয়
দ্বিতীয় হুগলী সেতু বা বিদ্যাসাগর সেতুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি নদীর উপরে অবস্থিত একটি সেতু হাওড়া এবং কলকাতা শহর দুটির মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করছে এই সেতু আর আপনি জানলে অবাক হবেন এটি হলো ভারতের দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু কেবল ভারতী নয় এটি এশিয়ার মধ্যে ঝুলন্ত সেতুর দিক থেকে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে আর আজ আমরা জানতে চলেছি এই সেতুর কিছু অজানা তথ্য যা এতদিন হয়তো আমাদের জানা ছিল না তো চলুন জেনে নেয়া যাক ভারতের দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু অর্থাৎ বিদ্যাসাগর সেতুর ব্যাপারে ভারত স্বাধীন হয় হাজার 947 সালে এবং এরপর থেকেই হুগলি নদীর দুই তীরে গড়ে ওঠা দুটি শহর কলকাতা এবং হাওড়া ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিল্পের দিক থেকে দিন দিন উন্নতি করতে থাকে এবং এর ফলে বাড়তে থাকে জনসমাগম তখনকার দিনে কলকাতা হাওড়ার মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করত একমাত্র হাওড়া ব্রিজ হাওড়া ব্রিজের উপরে ক্রমবর্ধমান.
যান চলাচল এবং মানুষের সমাগম এর ফলে সেই তোমায় হাওড়া ব্রিজ প্রতিদিন প্রায় 85 হাজার যান চলাচলের জন্য প্রচন্ড যানজটের সম্মুখীন হতে যানবাহনের চাপ ক্রমাগত বাড়তে থাকলে নদীর উপরে আরও একটি নতুন সেতু নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করা হয় এমন একটি সেতুর পরিকল্পনা করা হয় যে সেতুটি নিকটস্থ জাতীয় সড়কের মাধ্যমে মুম্বাই দিল্লি চেন্নাই থেকে সরাসরি সড়কপথের যুক্ত করতে পারবে এরপর 972 সালের মে মাসের কুড়ি তারিখে তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী হাওড়া ব্রিজ থেকে প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরে গঙ্গারামপুর এর দ্বিতীয় হুগলী সেতু চূড়ার নাচ করে এরপর 1979 সালের তেসরা জুলাই নির্মাণের কাজ শুরু হয় একটি জার্মান কোম্পানি পার্টনার এর নকশা তৈরি করেছিল এই সেতুটি নির্মাণ করে যেমন ইন্ডিয়া লিমিটেড এককথায় সেতুটিকে মেডিন ইন্ডিয়া বললেও ভুল হবে না অবশেষে দীর্ঘ.
হাজার 992 সালের সম্পূর্ণ ভাবে তৈরি হয়ে ওঠে ha2 অক্টোবর 1999 সালে উদ্বোধন করা হয় প্রায় 130 মিটার এবং প্রস্থ ছিল 35 মিটার বৃষ্টি ছিল আড়াই ফুট বিশিষ্ট দুটি ফুটপাত যদিও বর্তমানে নিরাপত্তাজনিত কারণে এই পদ্ধতি বন্ধ করা রয়েছে 6 লেন বিশিষ্ট অথচ তৎকালীন সময়ে ভারতের বৃহত্তম ঝুলন্ত সেতু এবং প্রথম ঝুলন্ত সেতু হিসেবে স্থান গ্রহণ করেছিল এই সেতুটির কাঠামো তৈরি করতে প্রায় 13 হাজার 228 টি ব্যবহার করা হয় এই সেতুটি 127 মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট একটি ইটের পিলার ব্যবহার করে এবং 121 টি প্যারালাল মাল্টিভার্স দিয়ে এটিকে নির্মাণ করা হয়েছে এই সেতুটি নির্মাণ করতে প্রায় তিনশো অষ্টাশি কোটি টাকা খরচ হয়েছিল হাজার 992 সালের 2 অক্টোবর তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন বৃষ্টির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবং ঐ বছরেই.
পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৃত্যু শতবার্ষিকীতে তাকে সম্মান জানাতেই সেতুটির নাম রাখা হয় বিদ্যাসাগর সেতু পরবর্তীকালে 2011 সালে এই বৃষ্টির গুরুত্ব এক ধাক্কায় অনেক বেড়ে যায় কারণ 2011 সালের রাজনৈতিক পালাবদল এরপরে রাজ্য সচিবালয় রাইটার্স বিল্ডিং থেকে ছড়িয়েছে এই ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায় স্থানান্তরিত করা হয় বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে এইচআরবিসি বাহুবলী রিভার ব্রিজ কমিশন বর্তমানে ব্রিজের উপর দিয়ে যানবাহন চলাচলের জন্য বসানো হয়েছে টোল ট্যাক্স বর্তমানে এটি ভারতের দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু এবং এশিয়ার মধ্যে স্থান হল দ্বিতীয় তো বন্ধুরা এই ছিল বিদ্যাসাগর সেতু পদ্মা সেতুর ইতিহাস .

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url