Dubai Jobs: দুবাইয়ে কোন কাজ করলে কেমন সেলারি পাওয়া যাবে এবং দুবাইয়ের চাকরি বেতন কত
Dubai Jobs: দুবাইয়ে কোন কাজ করলে কেমন সেলারি পাওয়া যাবে এবং দুবাইয়ের চাকরি বেতন কত
প্রতারিত হয়েছে সেটি হচ্ছে কাজের সঠিক বেতন না জেনে যাওয়ায় দালালরা সাধারণত ভিসা অতিরিক্ত বেশি দামে বিক্রি করার উদ্দেশ্যে একটি কম বেতনের কাজকে বেশি বেতন বলে শ্রমিকদের কাছে তথ্য দিয়ে থাকে এই ধরনের প্রতারণার শিকার এড়াতেই আজকের সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য দিয়ে দিব চলুন আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নিন দুবাই তে কি কি ধরনের কাজ পাওয়া যাচ্ছে এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা প্রথমেই জেনে নেই ক্লিনারদের বেতন ও কাজ সম্পর্কে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে কর্মী ক্লিনার ভিসা এগিয়ে থাকেন কারণ এই কাজ তুলনামূলকভাবে সবথেকে সহজ কাজ ওই কাজের ভিসায় যেতে সবথেকে কম টাকা খরচ হয় দুবাইতে বিভিন্ন ধরনের হোটেল-রেস্টুরেন্টে অফিসে এয়ারপোর্টে হসপিটালে ইনডোর ক্লিনার হিসেবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়া যাচ্ছে এ সকল কাজে গেলে আপনাদেরকে প্রতিদিন 10 ঘন্টা করে কাজ করতে হবে এর জন্য কোম্পানী আপনাদেরকে প্রতি মাসে 100 দিরহাম করে বেতন প্রদান করবে.
বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাতাশ হাজার টাকা সাথে কম্পানি বিনামূল্যে আপনাদেরকে থাকার ব্যবস্থা করে দিবে এরপর আমরা জানি ফ্যাক্টরি কাজের ভিসার বেতন সম্পর্কে দুবাইতে প্রচুর আন্তর্জাতিক মানের ফ্যাক্টরি রয়েছে আপনারা বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে খেজুর প্রসেসিং ফ্যাক্টরি প্যাকেজিং ফ্যাক্টরি কাঠের বক্স তৈরি করার ফ্যাক্টরি ফার্নিচার ফ্যাক্টরি তে সরাসরি কাজের ভিসায় যেতে পারবেন এ সকল ফ্যাক্টরিতে আপনাদেরকে প্রতিদিন 10 ঘন্টা থেকে 12 ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে হবে এর জন্য ফ্যাক্টরিগুলো আপনাদেরকে প্রতি মাসে বারোশো থেকে চৌদ্দশ দেরহাম বেতন প্রদান করবে যা বাংলাদেশী টাকায় 30 হাজার টাকা থেকে 34 হাজার পাঁচশত টাকা যেকোনো ধরনের অভিজ্ঞতা ছাড়াই কাজ না জানা থাকলেও আপনারা সে সকল কাজে যেতে পারবেন এখন আমরা জানবো বিভিন্ন ধরনের হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট এর কাজের বেতন সম্পর্কে বিভিন্ন হোটেলে রেস্টুরেন্টে এবং অফিসে বাংলাদেশিরা কাজ করে থাকেন এই সকল জায়গায় সাধারণত সবাইকে জানিয়ে ক্লিনার.
রাঁধুনি সুপারভাইজার হিসেবে কাজ করে থাকেন এ সকল কাজে অভিজ্ঞ এবং অনভিজ্ঞ দুই ধরনের কর্মীরাই বাংলাদেশ থেকে যেতে পারবেন কাজের পদ্ধতি অনুযায়ী এদের বেতন হয় এ সকল কাজ প্রতিদিন 11 ঘণ্টা করে মাসে 26 দিন কাজ করার জন্য 11 সাল থেকে 2010 পর্যন্ত মূল বেতন পেয়ে থাকেন যা বাংলাদেশী টাকায় 30 হাজার টাকা থেকে 49 হাজার টাকা পর্যন্ত এরপরেও বন্ধের দিন কাজ করে এবং বকশিশ দিয়ে মাসে অতিরিক্ত উপার্জন করা যায় হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট এর সব থেকে বড় সুবিধা হচ্ছে এখানে থাকা এবং খাওয়া দুটোই মালিকপক্ষ বহন করে থাকেন এবার আমরা জানবো কনস্ট্রাকশন কাজের বেতন সম্পর্কে দুবাইতে বিভিন্ন প্রকল্পে বাংলাদেশের সব ধরনের কাজ করে থাকে কনস্ট্রাকশন কাজের হেলপার থেকে শুরু করে সব ধরনের মিস্ত্রির কাজ এখানে পাওয়া যায় এ সকল কোম্পানিতে প্রতিদিন 10 ঘন্টা করে কাজ করার জন্য কোম্পানিগুলো বারোশো দেরহাম থেকে শুরু করে পনেরশো দেরহাম পর্যন্ত বেতন প্রদান করে থাকে যা বাংলাদেশি টাকা.
30 হাজার টাকা থেকে 44 হাজার 100 টাকা পর্যন্ত এরপরেও অতিরিক্ত ওভারটাইম কাজ করে বেশি টাকা উপার্জন করা যায় আমি এখানে যে সকল কাজের তথ্য এবং বেতন বলেছি তার সবগুলো সরাসরি কোম্পানিতে কে কোন কোন কোম্পানিতে যাচ্ছেন বেতন কত হবে ডাইরেক্ট কোম্পানি কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে নিবেন এত মূল্যবান সঠিক তথ্য আপনাদের কে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পৃথিবীর সকল দেশের ভিসা ও কাজের সন্ধান এবার আমরা জানবো সুপার শপিং মলে কাজ সম্পর্কে বিভিন্ন শপিংমলে এবং হাইপার মলগুলোতে বাংলাদেশ জ্যাকলিনের সেলসম্যান সুপারভাইজার স্টোর কিপার কেশিয়ার হিসেবে কাজ করে থাকে প্রতিদিন 12 ঘন্টা কাজ করার জন্য এই কাজে 12 থেকে 14 দেরহাম পর্যন্ত বেতন দিয়ে থাকে যা বাংলাদেশী টাকায় 30 হাজার টাকা থেকে 34 হাজার 500 টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে এছাড়া দুবাইতে.
অফিসের অফিস সহকারীর সিকিউরিটি গার্ড ফুড ডেলিভারি ম্যান ও আরো অনেক ধরনের কাজের ভিসা পাওয়া যায় আপনারা দুবাইতে আপনার যেকোন বিশ্বস্ত এর মাধ্যমে যেতে পারবেন কিন্তু এই বিষয়গুলো প্রসেসিং হয় শুধুমাত্র বাংলাদেশে অনুমোদিত সরকারী রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির নাম্বার দুবাইয়ের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত টাকা কোথায় কোথায় টাকা খরচ হয় এবং আপনাদের যেতে কত টাকা খরচ হতে পারে .
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url