কুরবানি দেয়া সঠিক নিয়ম কুরবানী দেওয়ার সময় পশুর সাথে কিভাবে আচরণ করতে হবে তা নিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু কি বলেছেন

আমরা কুরবানীতে পশুর সাথে একটু আচরণ টা কেমন হবে এ আচরণগুলো আমাদেরকে জানতে হবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কুরবানীর ব্যাপারে বলেছেন ঈদগাহে যাওয়ার আগে কুরবানী দেওয়া যাবে না দ্বিতীয়ত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কুরবানী নিজ হাতে দিতেন সুতরাং আমাদের একটা চেষ্টা থাকা দরকার আমাদের একটা চাহিদা থাকা দরকার যা আমার কুরবানী টা আমি দেবো আপনি কুরবানী দেওয়ার সময় কুরবানীর পশু যেন ব্যতীত কোনো কারণে কুরবানীর পশু যেন ব্যাথা না পায় কষ্ট না হয় এ প্রচেষ্টা করতে হবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর ব্যাপারে বলেছেন যে তোমরা তোমাদের কুরবানির পশুর সাথে ভালো ব্যবহার করা কি ভালো ব্যবহার আমাদের কে বলেছেন যে তাকে ক্ষেত্রে.

 তোমরা এই সুবিধার পরীটাকে শান্তি ভালোবাসো তবে গরুর কাছে নয় পশুর কাছে নয় পশু তখন সবাই তোমার দিকে চান্দে একদিকে পশু তারা কারণে আরেকদিকে সামনে রাসূল বলেছেন না এটা করো না তোমরা বরং তো আগে থেকে কুরবানী দেওয়ার জন্য এটাকে শান্তি রাখ রাসূল সালাত নদীতে দাদুর টিকিট কালকে বাহারা কে তুমি তোমার ছুরিকে কি করো ধার দিয়ে রাখ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কুরবানীর ব্যাপারে বলেছেন যে জাযা বাবা যখন পশু জবাই করো তার সাথে তুমি ভালো ব্যবহার বেশি কষ্ট দিও না তা কি করে হয় তুমি হাতে চুড়ি নিবা জবাই করবা সবাই ক্ষেত্রে তোমরা কিছু নিয়ম-নীতি মেনে মেনে সেটাকে অগ্রসর হবা নিয়ম-নীতি মেনে.

 অগ্রসর হবার প্রথম কথা হল যারা ধর্মের সবাই শুধু যে জবাই করবে সে নয় যার ধর্মের সবাই যেন তাকবীর পরে বিসমিল্লা আল্লা হুয়াকবার বিসমিল্লাহির রাহমানুর রাহিম না কিন্তু বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার সবাই যেন এটা কিভাবে পড়ে এবং পরে যেন জবাই করে সবাইকে পড়তে হবে যারা ধরা টা কে সবাইকে পড়তে হবে কোরবানি দেওয়া হলো কোরবানি দেওয়ার সময় কুরবানীর পশুর চারটি শব্দ কেটে যায় চারটা রক্ত যেন কাটা হয় সেটাও শ্বাসনালী খাদ্যনালী এবং এটার দুপাশে দুটো রং আছে এই দুইটা রগ কাটতে হবে এরকম কেটে আপনাকে কুরবানী সম্পূর্ণ করতে হবে তবে আমাদের সমাজে আমরা একটা ভুল কাজ করি এটাতে কিন্তু কুরবানীর অনেক সমস্যা হয়ে যেতে পারে পূর্বাণী রগ কেটে দিয়ে কুরবানীর পশু জবাই করতে হবে আর আমরা করি কি.

 ছুরি দিয়ে আবার একটা গুতা দেন কিনা দেন না এটা ঢাকার মতো একটা গুতা দেন এটা কাদের মধ্যে আপনাকে কাটতে তো বলা হয় নাই আপনাকে কণ্ঠনালীকে টাকা কাটা হয়ে গেছে শেষ আপনার দুজন আর বাকি তিন তারকা তাগিদে শেষ এটা আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে যাবে কিন্তু আমরা কি করি চুরি দিয়ে একটা ভালো করে কোথা দিয়ে যাওয়া যাবে না কারণটা কি আপনার যোগ্যতা দিলেন এই ছুরির আঘাতটা তার মারবে পড়তে পারে যাহারে পড়ার কারণে স্ট্রোক করতে পারে তখন সবাই কারণে মরবেনা স্পিকের কেন মরবে পাঞ্জাবি সবাই পড়ে যেতে রাসুল সালাম যতটুকু করেছে তোর পিছে ছুটি দিয়ে গুতা দেন কেন চুরি দিয়ে ঘুরতে যাবে কোথাও যাবে না ঠিক আছে আমরা দেখি না যাওয়া যাবে না জেনে নেন আরেকটা কথা হল জবাই করে দিলেন এমন কিছু ব্যক্তিকে আনলেন জবাই করার জন্য কসাই' হিসেবে আনলেন অথবা বোন কয়টা কে খুঁজে দেওয়ার জন্য. 

বিক্রি নিয়ে আসলেন তারা কি করলো সময় তাড়াতাড়ি আরেকটা করতে হবে এটা তাড়াতাড়ি ঝুলাতে হবে কি করে জবা টা পড়ে তার পা দুটি কেটে দেওয়া যাবে না এটা শুরু কান্তা কিন্তু এখন আছে আপনার উপর আঘাতের পর আঘাত দিচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত নির্ঝর না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত কি করা যাবে না কি করা যাবে না চামড়া চালানো যাবে না আপনি পাগল পায়রা পুরের এখানে কেটে দেন তার উপর প্রশ্ন হইতে জবাই করে আরো জবাইয়ের পর জবাই করা যাবে না যাবে না কার নাম দিয়ে করেছেন তাদের জন্য তাদের পক্ষ থেকে করেছেন এটা বলতে হবে এটা বলবেন না রাসূল সাল্লাল্লাহু ইসলাম করেছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কোরবানি করতে কে বলেছে.

 এটা আমার তরফ থেকে আমার পরিবারের পক্ষ থেকে আমার উম্মতের পক্ষ থেকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যখন এভাবে বললেন সুতরাং আমরা ওই ভাবে আমরা যখন কুরবানী দেব আমার পক্ষ থেকে আল্লাহর তাকাব্বাল মিন্না এটা আমার পক্ষ থেকে যদি আমি একটু দিয়ে থাকি একা আমার পক্ষ থেকে অথবা যদি আমরা শুনি কে দিয়ে থাকি তাহলে শরিকের নামগুলি বলবেন শুধু নামগুলো বলে দিবেন এরপর যদি আপনি মনে করেন না আপনার পরিবারের জন্য তাহলে আপনি উত্তর আল্লামা তাকাব্বাল মিন্না ওমিন আমার পরিবার পরিবারের জন্য আরবিতে না পারেন বাংলাতে বলেন কবুল করবে কে অনেক সময় দোয়া পড়া যায় এটার ব্যাপারে এমন উপযুক্ত নাই বা পড়তে হবে এমন কোনো ক্ষতিও নাই কিন্তু আমরা যদি পরী দোয়া করে যদি আল্লাহর কাছে বলি পাগলের সাল্লাম এর কুরবানীর মত আমাদের কুরবানী কবুল করে নাও.

চাহিদা পেশ করলেন ইনশাআল্লাহ আল্লাহ সুবহানু ওয়া তা'আলা আমাদেরকে মর্যাদা দান করবেন আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুক আমীন বলে কোরবানি দেওয়ার পরে আপনার বন্তন প্রথম কথা হল শরিক যারা আছে শরিকের বন্টন যেন স্বাভাবিক থাকে কথা বলি শুনতেছেন কিনা সবার পরিবার যেন ঠিক থাকে দ্বিতীয়তে আপনার পশুকে বানানোর জন্য তারা কাজ করেছে তাদেরকে বস্তু থেকে এটার জন্য হুজুর দেওয়া যাবে না যেমন কেউ একজন অসুস্থ টাকে বানিয়ে দিলো গরুটাকে বানিয়ে দিল তাকে যখন কিছু দিলেন সবাইকে যেমন দেন তার থেকে একটু বেশি দিয়ে দিন.

না তার জন্য আপনাকে আলাদা ভাবে তার পরিবর্তে তাকে যদি আপনি দিতে চান তাহলে আলাদা ভাবে টাকা দিবেন এটা তে কেউ যোগ দেওয়া যাবে না এটা থেকে অন্যের জন্য যা তাকে ওই পরই পানি দিবেন তারপরে যদি আপনার মনে করছে আমার আত্মীয় আব্বে অন্যভাবে দেন কিন্তু এটা ফুটানোর কারণে তার গোশতের পরিমাণ বাড়বে খেয়াল রাখতে হবে না বুঝুক আপনাকে দিতে হবে আলাদাভাবে টাকা আমরা দেখি না সেখান থেকে একজন ব্যবসায়ী আপনি তো বললেন দেওয়া যাবে না আবার আলোচনা প্রজাপতি বললেন এখন কি করি আমার ড্রাইভার সবাই থাকে তাদেরকে একটু বেশি না দিলে হয় না আমি কে না বেশি দেওয়া যাবেনা তাদেরকে বলেন তোমাদেরকে আমি বুঝতে পরিবার ঠিক রাখব কিন্তু অতিরিক্ত টাকা দিয়ে দেবো তাদেরকে বলে রাজি করতে হবে আর পরিমাণ সবার জন্য এক থাকতে হবে দানের ক্ষেত্রে সবার জন্য একটা এই হল একটা কথা এর পরে আপনি.

 কুরবানীর গোশত বন্টন করতে পারেন বন্টন করবেন কিভাবে নিজের জন্য রাখেন আত্মীয়-স্বজনকে দেন গরিব যারা আছে যারা কুরবানী দিতে পারেনি তাদের মধ্যে বিলিয়ে দেন তাদের মধ্যে কিভাবে বিলাবেন বর্তমানে আমি তো মনে করি কোরবানির সিজনে কুরবানীর সিজন 34 মুমিনরা কিনবে না কোরবানির ফ্রিজ কিনবে না আমি মনে করি কুরবানীর এই সিজনে মুমিনরা চিন্তা করবে আমার ঘরে পরিমাণগত আগের মত স্বাভাবিক ভাবে জড়িত থাকে তার বাইরে আমি দুষ্ট রাখবো না কারণ বর্তমানে আমার যাওয়ার ক্ষমতা আছে অনেকের দেওয়ার ক্ষমতা হয় নাই বিলিয়ে দেওয়া দরকার কুরবানি কেল্লার দরবারে করনীয় তার জন্য একটা বার সুযোগ কাজে লাগাই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে চলুন.

আমাদের পাড়া-প্রতিবেশীর গ্রামবাসী এলাকার কাদের বাড়িতে কোরবানির গোশত যায় নাই কোরবানির গোশত হয় নাই সে তার প্রশ্নটা আপনি বুঝবেন না যারা দেই আমরা বুঝব না তারপরে তো ব্যথা তার মনের মধ্যে প্রতীক উপাধি দিতে পারি নাই আমরা তাদের সাথী হবো ইনশাআল্লাহ আমরা যারা কুরবানী ঈদে আমরা তাদের সাথী হবো ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ নেতাদের সাথী হবো আমাদের সবাইকে তৌফিক দান করে.