বাচ্চারা বড় হয়ে বাবা মাকে লাথি ঝাঁটা মারে কেন এবং কিভাবে ছোটবেলা থেকে বাচ্চাদের মানুষ করবেন তার কিছু নিয়ম Life Style Rules

 বাচ্চারা বড় হয়ে বাবা মাকে লাথি ঝাঁটা মারে কেন এবং কিভাবে ছোটবেলা থেকে বাচ্চাদের মানুষ করবেন তার কিছু নিয়ম





অনেক বাড়িতে দেখা যায় ছেলে বড় হয়ে তার বাবা-মাকে দেখে না এবং তার বাবা-মাকে মারধর করে সহ্য করতে পারে না আজকে সমস্ত সংসার এবং সমস্ত পরিবারের মধ্যে এই সমস্যাটা দেখা যায় আজকে এই সমস্যার সমাধান নিয়ে চলে এসেছি আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনারা আজকে ছেলেকে ছোটবেলা থেকে কিভাবে মানুষ করবেন করলে বড় হয়ে আপনাকে সম্মান দেবে আপনার কথা শুনবে তার সমস্ত নিয়মাবলী নিচে দেওয়া আছে ভালো করে দেখে নিন।



1. আপনার নিজের বাচ্চা বা ছেলে যখন বয়স অনেক কম হয় তখন আপনার বাড়িতে যদি কোন ভিখারি ভিক্ষা করতে আসে তখন আপনি ভিক্ষা দেবেন না আপনি আপনার ছেলেকে দিয়ে ভিক্ষা দেয়ার জন্য পাঠাবেন আপনার ছেলেকে বলবেন যে এই ভিক্ষাটা নিয়ে ওখানে দিয়ে এসো। আপনার বাড়িতে যখনই ভিখারি আসবে তখনই আপনার নিজের ছেলের হাত দিয়ে ভিখারীকে ভিক্ষা দান করবেন এই অভ্যাসের মাধ্যমে আপনার ছেলে দান করতে শিখবে এবং বড় হয়ে তার মা-বাবাকে দান করবে


2. ছোটবেলায় আপনার বাচ্চাদেরকে মন্দিরে নিয়ে যাবেন এবং সেখানে গিয়ে বয়স্ক এবং দরিদ্র মানুষদেরকে দান করবেন এবং তাদের কাছে বসে আপনার ছেলে বা বাচ্চাকে বলবেন যে ওই মানুষটাকে তুমি খাইয়ে দাও আপনার নিজের সন্তান এর হাত দিয়ে ওই ভিখারী এবং দরিদ্র মানুষটাকে খাওয়াবেন এর ফলে আপনার সন্তানের মধ্যে মা-বাবার প্রতি সম্মান তৈরি হবে।


3. ছোটবেলায় যখন আপনার সন্তান ঘুম থেকে উঠবে সকালে, তখন বাবা মা, দাদু ঠাকুমা, এবং মন্দিরে প্রণাম করা শেখান এগুলো ছোটবেলা থেকে আপনার সন্তানকে অভ্যাস করান।


4. প্রত্যেকদিন ছোটবেলা থেকে আপনার সন্তানকে এই অভ্যাসগুলো সেখানে যে সে যেন চান করে খাওয়ার আগে মন্দিরে এবং তার নিজের বাবা-মাকে প্রণাম করে তারপর খেতে বসে।


আজকের এই অভ্যেস গুলো আপনার সন্তানকে ছোটবেলা থেকে করান দেখবেন সে বড় হয়ে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা ভালবাসা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আপনাকে অনেক ভালোবাসবে


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url