কোন কোন বিপ্লবী যোদ্ধার জন্য ভারত স্বাধীনতা লাভ করেছিল?
কোন কোন বিপ্লবী যোদ্ধার জন্য ভারত স্বাধীনতা লাভ করেছিল?
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সংক্ষিপ্ত কিছু কাহিনী:
ইংরেজরা ভারতে আসার আগে ভারতে অনেক সোনাদানা অনেক অমূল্য রত্ন ভারতে ছিল। ইংরেজরা প্রথম ১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতে আসে ব্যবসা বাণিজ্যের উদ্দেশ্য নিয়ে মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের শাসনকালের ইংরেজদের কে বাণিজ্য করা অনুমতি দেয়া হয়। প্রথম সুরাটে ইংরেজিরা বাণিজ্য করার অনুমতি পেয়েছিল। তারপর আস্তে আস্তে ইংলিশ যা সারা ভারতবর্ষে বাণিজ্য শুরু করে ফেলে। এরপর সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে তেইশে জুন পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয় ইংরেজরা এই যুদ্ধ জিতে যায় এবং এই যুদ্ধের পরে ইংরেজরা তাদের শাসন এবং অত্যাচার শুরু করে ভারতবর্ষে মানুষের উপর। এরপর রানী ভিক্টোরিয়া ভারতের সম্পূর্ণ শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেয় এবং ভারত ইংরেজদের শাসনের অধীনে চলে যায়। এরপর ভারতের মানুষ চুপ হয়ে থাকেনি তারা ইংরেজদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বারে বারে বিভিন্ন আন্দোলন করতে থাকে।
১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে প্রথম ইংরেজদের বিরুদ্ধে ভারতীয়রা আন্দোলন করেছিল। এরপর ইংলিশ এর বিরুদ্ধে সিপাহী বিদ্রোহ শুরু হয় এখানেও ইংরেজরা জিতে যায়। এরপর ইংরেজিটা ভারতবর্ষে বঙ্গভঙ্গ আইনের স্থাপন করে, এর ফলে ভারতীয়রা প্রবল বৃদ্ধ করেছিল হলে ইংলিশ সরকার এই বঙ্গভঙ্গ আইন তুলে নেয়। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে বাঙ্গালীদের অবদান সব থেকে বেশি ছিল। ১৯০৮ সালে ক্ষুদিরাম বসু এবং প্রফুল্ল চাকী একসঙ্গে মিলে একটি ব্রিটিশ কর্তা ম্যাজিস্ট্রেট কিংশোফোট কে বোমা মেরে মারার চেষ্টা করে এই ঘটনার পরে এই দুজন বিপ্লবীর মৃত্যু ঘটে। এরপর মাস্টার তো সূর্যসেন বড় একটি বৃদ্ধ ঘোষণা করে ইংলিশদের প্রতি এরপর তিনি ইংরেজদের অস্ত্রাগার দখলে এবং প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে এর কিছুদিন পর মাস্টারদা সূর্য সেন কে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে যার অবদান সব থেকে বেশি ছিল তিনি হলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি আজাধীন ফৌজ নামে একটি সেনাবাহিনী তৈরি করেছিলেন ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ভারতের অনেক প্রতিবাদী নেতাদের জন্য সর্বশেষে ভারত ১৯৪৭ সালে ১৫ ই আগস্ট স্বাধীনতা লাভ পেয়েছিল।
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে বাঙালি বিপ্লবীদের নাম ও কৃতিত্ব:
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় বাঙ্গালীদের মধ্যে অনেক ভিড় সন্তান যারা স্বাধীনতা সংগ্রামী হয়ে উঠেছিলেন এবং তারা ভারতের স্বাধীনতার জন্য প্রাণ হারাতে হয়েছিল। এছাড়া সারা ভারতবর্ষে বিভিন্ন জায়গা থেকে অনেক বিপ্লবীরা একসঙ্গে ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন ইংরেজরা আমাদের ভারতে প্রায় ২০০ বছর রাজত্ব করেছিল ইংরেজরা আমাদের ভারতীয়দের উপর প্রতিনিয়ত অত্যাচার চলাতো এবং ভারতীয়দেরকে কুকুরের সঙ্গে তুলনা করতো।
1) নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু
2) বিপিনচন্দ্র পাল
3) রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়
4) সূর্য সেন
5) দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস
6) যতীন দাস
7) শ্রী অরবিন্দ ঘোষ
8) বারীন ঘোষ
9) ক্ষুদিরাম বসু
10) বিনয় বসু
11) বাদল গুপ্ত
12) দীনেশ গুপ্ত
13) যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
14) রাজবিহারী বসু
15) প্রফুল্ল চাকী
16) সত্যেন্দ্রনাথ বসু
17) হেমচন্দ্র ঘোষ
18) কানাইলাল দত্ত
19) লোকনাথ বল
20) যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়
21) নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য
22) প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
23) মাতঙ্গিনী হাজরা
এরা হলো বাঙালি বীর সন্তান যারা ভারতকে স্বাধীন করেছিলেন ইনাদের নাম এখনও ইতিহাসের পাতায় সোনার অক্ষরে লেখা আছে ইনাদের অবদান আমরা কোনদিনও ভুলতে পারবো না এরাই আমাদের দেশকে ইংরেজদের হাত থেকে বাঁচিয়ে ভারতের মানুষকে স্বাধীনতা দিয়েছিল অনেক অত্যাচার মৃত্যু দন্ড সহ্য করে এরা ভারতকে স্বাধীন হিসাবে গড়ে তুলেছিল তাই এই বাঙালি সন্তানদের নাম কোনদিন মানুষের জীবন থেকে মুছবে না।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে বীর মহিলা বিপ্লবীর নাম:
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অনেক মহিলারা যোগদান করেছিলেন এবং তাদের বীরত্ব দেখে সারাদেশে সাবাসই দিয়েছে অনেক সংগ্রামী মহিলারা ইংরেজদেরকে হত্যা করেছিলেন ইংরেজদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন লড়াই করার জন্য সেইসব মহিলাদের নাম নিচে দেয়া হল যারা ভারতকে স্বাধীন করেছিলেন।
1) ঝাঁসির রানী লক্ষ্মীবাঈ
2) বেগম হযরত মহল
3) রানী ভেলু নাচিয়ার
4) রাজকুমারী গুপ্ত
5) লক্ষ্মী সেহগল
6) কুন্তলা কুমারী সাবত
7) প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
8) মাতঙ্গিনী হাজরা
9) বীণা দাস
10) সরোজিনী নাইডু
11) কনকলতা বড়ুয়া
12) কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়
13) তারা রানী শ্রীবাস্তব
14) মাতঙ্গিনী হাজরা
15) বিকাজি কামা
16) পার্বতী গিরি
এইসব মহিলারা নিজের স্বামী এবং সন্তানের চিন্তা না করে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে কেউ গুলি খেয়ে এবং কেউ এসিড খেয়ে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। কখনো এরা ব্রিটিশের হাতে ধরা না দিয়ে পটাশিয়াম সাইনাইড খেয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। কারণ এরা একটাই স্বপ্ন দেখেছিল স্বাধীনতার স্বপ্ন এবং ইংরেজিদের হাত থেকে ভারতকে মুক্তি দেওয়ার স্বপ্ন। প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার তিনি প্রথম মহিলা ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রথম এই মহিলা দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন এছাড়াও আরো অনেক মহিলারা দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন উচ্চ আমরা তাদেরকে ওমর বলে মনে করি।
ভারত ছাড়ো আন্দোলন কেন হয়েছিল?
১৯৪২ সালে ৮ ই আগস্ট কংগ্রেসের বোম্বাই অধিবেশনে গান্ধীজী ভারত ছাড়ো আন্দোলনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। এই প্রস্তাবে ইংরেজ কে ভারত ছাড়ার কথা বলা হয়। গান্ধীজী প্রথম ভারত ছাড়ো আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। গান্ধীজি এই সময় বলেন যে ইংরেজিটা যতদিন না ভারত ছাড়বে ততদিন তাদের উপর গণ আন্দোলন চলবে। গান্ধীজী একটি অনুষ্ঠানে বলেন যে পুরনো স্বাধীনতার জন্য এই আন্দোলন শুরু করা হয়েছে। তিনি এই সময় স্লোগান তোলেন কারেঙ্গে ইহা মরেঙ্গে। এরপর ৯ আগস্ট গান্ধীজীর এবার এই আন্দোলনের অন্যান নেতৃত্বদের ইংরেজরা গ্রেফতার করে। এরপর গান্ধীজীর ইফতার হওয়ার পরে সারাদেশে বিদ্রোহর আগুন জ্বলে ওঠে। এই সময় আন্দোলন করতে গিয়ে মাতঙ্গিনী হাজরা গুলি বিদ্রোহ হয়ে মারা যায় গান্ধীজিকে ইফতার করার ফলে সারা ভারতের মানুষ বৃদ্ধ হতে শুরু করে রেললাইন টেলিফোন কার্যালয় দখল করে এবং আন্দোলন করেছিলেন। এরপর ভারত ছাড়ো আন্দোলন শুধু বাংলায় নয় খারাপ ভারতের এই আন্দোলন শুরু হয়ে গিয়েছিল ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে পাঁচই মে গান্ধীজিকে ছেড়ে দেওয়া হয় এরপর এই আন্দোলন অনেকটা কমে যায়। এরপর এই আন্দোলনে প্রথম ঘটে কিন্তু ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে বিস্তার প্রভাব ফেলেছিল।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে আজাদ হিন্দ ফৌজ এর ভূমিকা:
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ৪০০০ ভারতীয় সৈন্যদের নিয়ে এই দল তৈরি করে। তিনি এই সময় স্লোগানও দিয়েছিলেন তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব এভাবে তিনি সারা ভারতের প্রচার চালাতে শুরু করেন। ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জাপানের সাহায্যে বিহারী বসু এবং ক্যাপ্টেন মোহন সিংকে নিয়ে এই আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেছিল। এরপর ওই বাহিনীকে নিয়ে সুভাষচন্দ্র বসু দিল্লি চলো স্লোগান দেয় এবং ভারতের প্রত্যেকটা মানুষকে এই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য আদেশ দেন এরপর এই বাহিনী এবং জাপানের দেশে সাহায্য করে ঘাঁটি দখল করে। এই সময় জাপানের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে সেই জন্য যখন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে কোন রকম সাহায্য দিতে পারেন। তারপরে এই বাহিনীকে ইংরেজি কাছে আত্মসমর্পণ করতে হয়।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে কতগুলি বিদ্রোহ হয়েছিল এবং তার নাম:
ভারতে ইংরেজরা প্রায় দুশো বছর রাজত্ব করেছিল এই ইংরেজদের হাত থেকে ভারতীয়রা মুক্তি পেতে চেয়েছিল। কারণ তাদের ভূগোল অত্যাচার মানুষ আর সহ্য করতে পারছে না তাই ভারতের বীর বিপ্লবীরা অনেকগুলো বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল সেগুলোর নাম আজকে আমরা বলবো। কতগুলি বিদ্রোহ হয়েছিল ভারতের স্বাধীনতা পর্যন্ত সেগুলো আজ জানবো।
1) সিপাহী বিদ্রোহ
2) ভারত ছাড়ো আন্দোলন
3) কোল বিদ্রোহ
4) সাঁওতাল বিদ্রোহ
5) মুন্ডা বিদ্রোহ
6) সন্ন্যাসী ফকির বিদ্রোহ
7) নীল বিদ্রোহ
8) ফরাজি আন্দোলন
9) নৌ বিদ্রোহ
কোন কোন ভারতীয় স্বাধীনতা বিপ্লবীদের ফাঁসি দেয়া হয়েছিল:
ইংরেজিতে নিশংস অত্যাচারের ফলে ভারতের মানুষ বিভিন্নভাবে বিদ্রোহ শুরু করেছিলেন এবং ভারতকে ইংরেজদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আন্দোলন করে। এই ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে আমাদের ভারতের অনেক বীর সন্তানদের নিজেরা ফাঁসি দিয়েছিল তাই আজকে আমরা দেখব ইংরেজরা কোন কোন বিপ্লবীদের ফাঁসির মতো কঠিন শাস্তি দিয়েছিল।
1) ক্ষুদিরাম বসু
2) মাস্টারদা সূর্যসেন
3) দীনেশ গুপ্ত
4) রামকৃষ্ণ বিশ্বাস
5) অনন্ত হরি মিত্র
6) দীনেশ মজুমদার
7) প্রমদ রঞ্জন চৌধুরী
8) মঙ্গল পান্ডে
9) জগৎ সিং
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ভূমিকা এবং অবদান:
১৯০০ সালে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জার্মানিতে গিয়ে বন্দী থাকা কয়েদিদের নিয়ে একটি সেনাবাহিনী দল গঠন করে তার নাম দিয়েছিলেন আজাদ হিন্দ ফৌজ। এই বাহিনী ভারতের স্বাধীনতাকে অনেকটা সামনে এনে দিয়েছিল এই বাহিনী ভারতের স্বাধীনতায় খুব বড় প্রভাব ফেলেছিল। সুভাষচন্দ্রের গঠন করা এই বাহিনী জার্মানি থেকে ভারতে আসে এবং ইংরেজদের বিভিন্ন ঘাঁটিগুলোকে লক্ষ্য করে যুদ্ধ ঘোষণা করে এরপর ইংরেজদের সঙ্গে প্রবল লড়াইয়ের সৃষ্টি করে শেষ পর্যন্ত এই বাহিনী ইংরেজদের কাছে হেরে যায় কিন্তু এই বাহিনীর দ্বারা নেতাজি সুভাষচন্দ্র আমাদের স্বাধীনতাকে অনেকটা কাছে এনে দিয়েছিল। ভারতীয় স্বাধীনতা দেয়ার জন্য নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু দেশ-বিদেশে ঘুরে বিভিন্ন দেশের সাহায্য নিয়েছিলেন। এরপর ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে ১৬ ই আগস্ট নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু একটি বিমান দুর্ঘটনা মারা যায়।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে গান্ধীজীর ভূমিকা এবং অবদান:
গান্ধীজী ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে ২ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেছিলেন। গান্ধীজী পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। গান্ধীজীর স্ত্রীর নাম ছিল কস্তুরী বাই। গান্ধীজীর বিবাহ হয়েছিল মাত্র ১৩ বছর বয়সে। গান্ধীজিকে প্রথম গ্রেফতার করেছিলেন ব্রিটিশ সরকার আমেদাবাদ থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য। তিনি ১২ই মার্চ ইংরেজদের বিরুদ্ধে ডান্ডি অভিযান শুরু করেছিলেন। এরপর তিনি ইংরেজদের বিরুদ্ধে ভারত ছাড়ো আন্দোলন শুরু করে, এই ভারতছাড়ো আন্দোলনে গান্ধীজিকে ইংরেজ সরকার গ্রেপ্তার করেছিলেন এবং জেলবন্দী করে রেখেছিলেন। জালিয়ান ওয়ালাবাগের হত্যাকাণ্ডের জন্য গান্ধীজি ইংরেজদের দেওয়া কাইজার-ই-হীন উপাধি ত্যাগ করেছিলেন। গান্ধীজী ইংরেজদের বিরুদ্ধে লবণ সত্যাগ্রহ আন্দোলন করেছিলেন এবং তাতে ভারতের অনেক বিপ্লবীরা অংশগ্রহণ নিয়েছিল।
ইংরেজদের প্রতি গান্ধীজীর বিদ্রোহ এবং আন্দোলন:
1) ভারতছাড়ো আন্দোলন
2) স্বদেশী আন্দোলন
3) লবণ সত্যাগ্রহ আন্দোলন
4) ডান্ডি অভিযান
5) অসহযোগ আন্দোলন
6) ভারতের জাতীয় আন্দোলন
7) বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন
গান্ধীজীর পুরো নাম ছিল মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী তিনি ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রাণপুরুষ ছিলেন এবং ভারতকে স্বাধীনতা দিয়েছিলেন।
বিজ্ঞপ্তি: আমাদের এই তথ্য গুলোর মধ্যে কোন ভুল থাকলে বা কারো নাম বাদ পড়লে আপনারা কমেন্টে জানাতে পারেন আমরা সেই সমস্যাগুলো পোষ্টের মধ্যে আপডেট করে দেবো।

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url