EPFO: পিএফের পরিষেবা পাওয়ার জন্যই বা দৌড়োদৌড়ি করবেন কেন?
EPFO: পিএফের পরিষেবা পাওয়ার জন্যই বা দৌড়োদৌড়ি করবেন কেন?
ঘরে বসে যখন অনেক কাজই সারা যাচ্ছে, তখন পিএফের পরিষেবা পাওয়ার জন্যই বা দৌড়োদৌড়ি করবেন কেন? বিশেষত অতিমারির সময়ে। শুধু কম্পিউটার বা মোবাইল এবং নেট সংযোগ থাকলেই হল।
করোনার মধ্যে কর্মী প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকার একাংশ তোলার প্রকল্প এনেছিল কেন্দ্র। ঘরে বসেই যার আবেদন সারা যাবে। কিন্তু তার বাইরেও নানা পরিষেবা মেলে পিএফ কর্তৃপক্ষের (ইপিএফও) ওয়েবসাইট থেকে। দেখে নেওয়া যায় পিএফে জমা টাকার অঙ্ক, বাড়ি তৈরি বা পড়াশোনার জন্য তহবিলের একাংশ তোলার দাবি জানানো যায়, একটি পিএফ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে জোড়া যায় অন্য অ্যাকাউন্টও। কী ভাবে? চলুন আজ সেটাই দেখি।
লাগবে ইউএএন
চাকরি বদলের ঝোঁক এখন আগের থেকে বেড়েছে। প্রতিবার চাকরি ছাড়ার সময়ে পিএফের টাকা তোলা কিংবা তা নতুন সংস্থার অ্যাকাউন্টে নিয়ে যেতে যাতে সমস্যায় পড়তে না-হয়, সে জন্য রয়েছে ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর (ইউএএন)।
প্রথম চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময়েই সংস্থা এই নম্বর দেয়।
ইউএএন গোটা চাকরি জীবনে একই থাকে। সংস্থা পাল্টালে পিএফ নম্বর বদলায়, কিন্তু ইউএএন নয়। ফলে এক ছাদের তলায় চাকরিজীবীর পিএফের বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের সব তথ্য পাওয়া যায়।
বিশেষত নেটে পিএফের পরিষেবা পেতে এই নম্বর থাকতেই হবে।
চালুর পদ্ধতি:
সংস্থা ইউএএন দিলেও, তা চালু করতে হবে কর্মীকেই। এ জন্য—
‘সার্ভিসেস’ ক্লিক করে ‘ফর এমপ্লয়িজ়’-এ আসুন।
মেম্বার ইউএএন/অনলাইন সার্ভিস (ওসিএস/ওটিসিপি)’-তে যান অথবা ‘‘অনলাইন ক্লেম মেম্বার অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার’’ ট্যাব ক্লিক করুন।
ইউএএন আগে থেকেই চালু না-থাকলে ‘অ্যাক্টিভেট ইউএএন’ ক্লিক করুন।
সেটি অ্যাক্টিভেট করতে নির্দিষ্ট স্থানে ইউএএন নম্বর, নাম, জন্মের তারিখ, মোবাইল নম্বর (পিএফে নথিভুক্ত নম্বরই দেওয়া ভাল) এবং ক্যাপচা দিন।
সাবমিট-এ ক্লিক করুন। মোবাইলে ওটিপি আসবে। সেটি লেখার পরে ফোনে আসবে পাসওয়ার্ড। নেটে পরিষেবা পেতে এ বার থেকে ওই ইউএএন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। তবে প্রথমবারের পর সেটি পাল্টে নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
তবে এ জন্য পিএফ দফতরে আপনার ইউএএন-এর সঙ্গে আধার নম্বর, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং প্যান যোগ করাতে হবে।
এই তথ্য যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার মালিক বা অনুমোদিত প্রতিনিধিকে দিয়ে ডিজিটাল স্বাক্ষর (ডিজিটাল সিগ্নেচার) করাতে হবে।
সাধারণত সমস্যা এড়াতে এবং নিরাপত্তার খাতিরে ইউএএন, আধারে একই মোবাইল নম্বর যুক্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
ই-ভেরিফিকেশন:
পরিষেবা পেতে কর্মীকে ই-ভেরিফিকেশন করাতে হবে। এ জন্য ইউএএন-এ নাম নথিভুক্তির দিন কয়েক পরে ফিরে যান ওয়েবসাইটে। এটি দু’ভাবে করা যায়
প্রথম পদ্ধতি:
‘মেম্বার ইউএএন/অনলাইন সার্ভিস (ওসিএস/ওটিসিপি)’ পেজে ইউএএন, পাসওয়ার্ড, ক্যাপচা দিন।
পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়ে থাকলে ‘ফরগট পাসওয়ার্ড’ থেকে নতুন করে তা তৈরি করুন।
কেওয়াইসি-র তথ্য দিন। সেটি যাবে নিয়োগকারী সংস্থার কাছে।
সংস্থা ওই তথ্যে অনুমোদন দিলেই ই-ভেরিফিকেশন/লিঙ্কিং সম্পূর্ণ হবে।
দ্বিতীয় পদ্ধতি:
নিয়োগকারী সংস্থার কাছে কেওয়াইসি জমা দিন।
সংস্থা ডিজিটাল সইয়ের মাধ্যমে তা অনুমোদন করে অনলাইনে পিএফ দফতরে পাঠাবে।
বহু ক্ষেত্রে নিয়োগকারী ডিজিটাল সই করে কেওয়াইসি তথ্য অনুমোদন করার পরেও দেখা যায় পিএফ দফতর তা সফল নয় বলে জানাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে তথ্যে ভুল রয়েছে। তখন তা সংশোধন করে অনলাইনে আপলোড করে ভেরিফিকেশনের প্রক্রিয়া আবার সম্পূর্ণ করতে হবে।
কী কী পরিষেবা
কর্মীরা নেটে পিএফের ওয়েবসাইট থেকে যে সমস্ত পরিষেবা পেতে পারেন, তার মধ্যে রয়েছে—
পাসবই দেখা।
বর্তমান ঠিকানা-সহ পরিচয় সংক্রান্ত তথ্য আপডেট করা। বিশেষত, পেনশন পেতে ১০ডি ফর্মে আবেদন করার সময় বর্তমান ঠিকানা আপডেট থাকা জরুরি। তবে এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত সেই তথ্য নেটে আপডেট হয়। তার বেশি হলে যোগাযোগ করতে হয় সংস্থার সঙ্গে।
আধার, প্যানের মতো কেওয়াইসি তথ্য আপডেট করা।
অবসরের পরে পিএফের টাকা
দাবি করা।
পেনশনের জন্য আবেদন করা।
পিএফের জমা তহবিল থেকে চিকিৎসা, পড়াশোনা, বিয়ে, বাড়ি তৈরির মতো বিভিন্ন খরচের জন্য আগাম টাকা নিতে আবেদন করা।
এক চাকরি ছেড়ে অন্য চাকরিতে যোগ দিলে, পুরনো চাকরির পিএফের টাকা নতুন অ্যাকাউন্টে পাঠানোর আর্জি জানানো।
পেনশন প্রাপকদের জন্যও উমঙ্গ অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়া-সহ বেশ কিছু পরিষেবা আছে এর আওতায়।
নেটে পিএফের নমিনির নামও নথিভুক্ত (ই-নমিনেশন) করা যায়।
পাসবই দেখব কী ভাবে?
পিএফে কর্মীর বেতন থেকে কেটে টাকা জমা পড়ে, তেমনই নিয়োগকারীও টাকা জমা দেয়। যার একাংশ যায় পেনশন খাতে। এই সবই দেখা যায় পাসবইয়ে। তা দেখতে—
ইপিএফও-র সাইটে গিয়ে ‘আওয়ার সার্ভিসেস’-এ যেতে হবে।
ক্লিক করতে হবে ‘ফর এমপ্লয়িজ়’-এ।
এ বার ‘মেম্বার পাসবুক’-এ ক্লিক করলে খুলবে নতুন উইন্ডো।
সেখানে নির্দিষ্ট স্থানে ইউএএন, পাসওয়ার্ড, ক্যাপচা দিলে খুলবে
নতুন পাতা।
দেখা যাবে পিএফ পাসবই।
সুবিধার জন্য পাসবই ডাউনলোড করে প্রিন্টও নিয়ে রাখা যায়।
পরিচয়ের তথ্য:
কেওয়াইসি তথ্য ঠিক না-থাকলে, পিএফের টাকা তোলা বা অগ্রিম নেওয়ায় সমস্যা হয়। এই তথ্যও অনলাইনে ঠিক করা যায়। এ ক্ষেত্রে—
নামের বানানে তিনটি অক্ষর পর্যন্ত ভুল বা জন্মের তারিখে গোলমাল থাকলে (তিন বছর আগে ও পরে পর্যন্ত), নেটে শুধরে নেওয়া যায়। তার বেশি হলে আবেদন করতে হয় সংস্থার কাছে। তারাই পরিবর্তিত তথ্য পিএফ দফতরে পাঠাবে। তথ্য পাল্টাতে—
ইপিএফও-র হোমপেজে যান।
‘ম্যানেজ’-এ ক্লিক করুন।
রয়েছে কনট্যাক্ট ডিটেলস, কেওয়াইসি, মডিফাই বেসিক ডিটেলস, ই-নমিনেশন, মার্ক এগ্জ়িট (চাকরি ছাড়ার ক্ষেত্রে)।।
নির্দিষ্ট জায়গায় তথ্য পূরণ করুন। দেখুনি সব ঠিক লেখা হয়েছে কি না।
তবে আধারের সঙ্গে যুক্ত মোবাইল নম্বরে সমস্যা থাকলে, তা অনলাইনে পাল্টানো যাবে না। আধার পরিষেবা কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে।
নেটে টাকা দাবি:
অনলাইনে মূলত চারটি ক্ষেত্রে টাকা ক্লেম করা যায়—
চিকিৎসা, পড়াশোনা, গৃহ নির্মাণ, বিয়ের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে অগ্রিম নিতে ফর্ম ৩১ ব্যবহার করতে হয়।
অবসর বা কোনও কারণে চাকরি ছাড়লে, ফর্ম ১৯-এর মাধ্যমে।
সাধারণ পেনশনের টাকা তুলতে ফর্ম ১০ডি-তে আর্জি জানাতে হবে।
আন-এগ্জ়েম্পটেড সংস্থায় নির্দিষ্ট মেয়াদের থেকে কম সময় (৬ মাসের বেশি এবং সাড়ে ৯ বছরের কম) কাজ করে থাকলে, পেনশনের টাকা তুলতে ফর্ম লাগে ১০সি।
দাবি কী ভাবে:
ইপিএফের ওয়েবসাইটে গিয়ে লগ-ইন, পাসওয়ার্ড, ক্যাপচা দিন। খুলবে হোমপেজ।
সেখানে ‘অনলাইন সার্ভিসেস’-এ ক্লিক করুন।
ক্লেম (ফর্ম-৩১, ১৯, ১০সি এভং ১০ডি)-তে ক্লিক করে পেজ খুলুন।
নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য দিন।
কী জন্য দাবি করা হচ্ছে এবং বাদবাকি যে তথ্য চাওয়া হচ্ছে লিখুন।
নির্দেশ মতো এগোলে ওটিপি পাবেন। তা দিলেই দাবি জমা পড়বে।
আবেদনের বর্তমান অবস্থা জানতে ‘ট্র্যাক ক্লেম স্টেটাস’ দেখতে হবে।
অ্যাকাউন্ট জুড়তে:
এক চাকরি ছেড়ে অন্য সংস্থায় যোগ দিলে, পুরনোটিতে জমা হওয়া পিএফ তহবিল নতুন পিএফ অ্যাকাউন্টে আনা যায়। এ জন্য নেটেই ফর্ম ১৩-এর মাধ্যমে সেই আর্জি জানাতে হয়।
একই ভাবে, আগের চাকরিতে জমা টাকা আনতে ‘ওয়ান মেম্বার-ওয়ান ইপিএফ অ্যাকাউন্ট (ট্রান্সফার অ্যাকাউন্ট)’-এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
হোমপেজে ‘অনলাইন সার্ভিসেস’ লিঙ্কের মধ্যে এই পরিষেবা মেলে।
এ ক্ষেত্রেও আবেদন অবস্থা যাচাই করা যায়।
ই-নমিনেশন
ইপিএফও পোর্টালে সাইন ইন করুন।
‘ভিউ’ ট্যাবে গিয়ে ‘প্রোফাইল’ বোতামে ক্লিক করে নিজের ছবি আপলোড করতে হবে। (আগে থেকে আপলোড করা থাকলে অবশ্য আর করতে হবে না)।
‘ম্যানেজ’ ট্যাবে গিয়ে ‘ই-নমিনেশন’ লিঙ্কে ক্লিক করে ‘এন্টার নিউ নমিনেশনে’ যেতে হবে।
সেখানে ‘হ্যাভ ফ্যামিলি?’ ট্যাবে জিজ্ঞাসা করা হবে সদস্যের পরিবার আছে কি না।
উত্তরে ‘ইয়েস’ লিখলে পরিবারের বিশদ তথ্য এবং স্ক্যান করা ছবি
দিতে বলবে।
‘অ্যাড নিউ’ বোতাম ক্লিক করে পরিবারের যে সব সদস্যের তথ্য দিতে চান, তা লিখতে হবে।
সব তথ্য দেওয়ার পরে ‘সেভ ফ্যামিলি ডিটেলস’ লিঙ্কে ক্লিক করলে ই-নমিনেশন প্রক্রিয়া শেষ হবে।
নেটে মেলে না
চাকরিরত অবস্থায় মৃত্যু হলে, ফর্ম ২০ জমা দিয়ে উত্তরাধিকারী বা নমিনিকে পিএফের টাকা তোলার আর্জি জানাতে হয়। কিন্তু তা নেটে করা যায় না।
চাকরিরত অবস্থায় কর্মী মারা গেলে বিমার টাকা পেতে ফর্ম ৫এফ জমা দিতে হয় পরিবারকে। কিন্তু তা দিতে হয় হাতে হাতে।
পেনশন পেলে:
পিএফের পেনশন পেতে ফি বছর লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়। ডিজিটাল সার্টিফিকেট জমা দিতে—
এ জন্য ফিঙ্গার প্রিন্ট (আঙুলের ছাপ) বা আইরিসের (চোখের মণি) স্ক্যানারের সাহায্য নিতে হবে।
যেতে হবে পিএফ দফতরে অথবা যে ব্যাঙ্কের শাখা থেকে পেনশন তোলা হয়, সেখানে।
লাইফ সার্টিফিকেট ঠিক মতো জমা পড়ল কি না, তা জানা যাবে ইপিএফও সাফইটে ‘পেনশনার্স পোর্টালে গিয়ে।
রয়েছে অ্যাপ
পিএফ সম্পর্কে প্রাথমিক অনেক তথ্য পাবেন উমঙ্গ সরকারি অ্যাপে।
সেখানেও ইপিএফও-র অনেক পরিষেবা পেতে আর্জি জানানো যায়।
করোনার জন্য
করোনার কারণে কেউ চাইলে কর্মী প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকার একাংশ অগ্রিম নিতে পারেন। গত বছর মানুষকে সুরাহা দিতে সেই সুযোগ চালু করেছিল কেন্দ্র। মোটামুটি ভাবে প্রক্রিয়া একই হলেও, এ ক্ষেত্রে কিছু সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে। চলুন দেখি।
শর্ত কী:
দেশের যে কোনও অঞ্চলের শ্রমিক বা কর্মীরা এই অগ্রিমের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ জন্য আলাদা করে কোনও শংসাপত্র বা নথি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
পিএফ সদস্যের তিন মাসের (আবেদনের তারিখের আগের তিন মাস) বেতন ও মহার্ঘ ভাতা মিলিয়ে যা হবে অথবা পিএফ অ্যাকাউন্টে মোট জমা টাকার ৭৫%— এই দু’য়ের মধ্যে যেটি কম, তত টাকা পর্যন্ত অগ্রিম মিলবে। যা আর ফেরত দিতে হবে না।
চিকিৎসা বা অন্য কোনও কারণে পিএফ থেকে টাকা তুলে থাকলেও এ জন্য আবেদন জানানো যাবে।
কয়েক দিন আগে আবেদন জমা দিয়ে থাকলে, সেটা বাতিল করে নতুন করে আর্জি জানানো যাবে। এ জন্য প্রথমে পুরনো আবেদন বাতিল করতে আঞ্চলিক পিএফ দফতরে ই-মেল করে অথবা নিজে গিয়ে আবেদন জানাতে হবে। তার পরে জমা দিতে হবে নতুন আবেদন।
ইউএএন এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগ ইন করুন।
যে সব সংস্থার পিএফ তহবিল সংশ্লিষ্ট সংস্থার ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত, তাদের ক্ষেত্রে টাকা দেবে সংশ্লিষ্ট ট্রাস্ট।
পদ্ধতি কী:
অনলাইন সার্ভিসেসে গিয়ে ক্লেম-এ ক্লিক করুন।
নির্দিষ্ট জায়গায় ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর দিতে হবে।
প্রসিড ফর অনলাইন ক্লেম-এ ক্লিক করুন।
কম্পিউটারের পর্দায় একটি তালিকা আসবে। সেখান থেকে ‘পিএফ অ্যাডভান্স ফর্ম-৩১’ ক্লিক করতে হবে।
আগাম নেওয়ার কারণ (পারপাস) হিসেবে ‘আউটব্রেক অব প্যানডেমিক (কোভিড-১৯)’ বাছতে হবে।
তার পরে আগাম হিসেবে কত
টাকা তুলতে চান, তার অঙ্ক উল্লেখ করতে হবে।
সঙ্গে একটি ক্যান্সেলড চেক স্ক্যান করে বা মোবাইলে তার ছবি তুলে আপলোড করতে হবে। নির্দিষ্ট জায়গায় লিখতে হবে ঠিকানা।
এ বার ‘গেট আধার ওটিপি’
ক্লিক করুন।
আধারের সঙ্গে যুক্ত মোবাইলে ওটিপি আসবে।
নির্দিষ্ট জায়গায় তা বসিয়ে ক্লিক করুন। তা হলেই শেষ হবে এই আবেদনের প্রক্রিয়া।
মোবাইলের মাধ্যমেও অনলাইনে একই পদ্ধতিতে আবেদন করা যাবে।
আর্জি জানানো যাবে উমঙ্গ অ্যাপ (UMANG) ব্যবহার করেও।0
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url