যেকোনো পরীক্ষাতে পাস করার গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ম Some important rules to pass any exam

 যেকোনো পরীক্ষাতে পাস করার গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ম Some important rules to pass any exam


 তোমরা যারা মনে করো যে দামি কলম ব্যবহার করলে অনেক সুন্দর হবে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে তাহলে এই ধারণা আজ থেকে বাদ দাও কেননা দামি কলম সাধারণত ভারী ওজন বেশি থাকে দৌড়ানোর সময় যদি তোমার ঘাড়ে বস্তা দেয়া হয় তাহলে কি বেশি দূর যেতে পারবে না কারণ খুব সহজে ক্লান্ত হয়ে পড়বে তিনি দামি কলম সাধারণত ভারী হয় যেটা দিয়ে বেশিক্ষণ স্পিডে লেখা যায় না আমি তো পাচ টাকা দামের কলম ব্যবহার করি তাও আবার লেখার সময় কলমে নেট খুলে রাখি যাতে কলম ভারী না হয় আর এমন কলম ব্যবহার করি যেটির কাঁঠাল যাতে ভেঙে না যায় বাস্তব না করে তুমি যদি এই কম দামি কলম কিছুটা আগে ব্যবহার করে নাও তবে পরীক্ষার হলে এটি দামি কলম এর মত হয়ে ফুটে উঠবে. আর দামি কলমের কালি অতিরিক্ত মোটা হওয়ার জন্য খাতার অন্য পাঁচটায় বিশ্রী দেখায় তাই খুব দ্রুত.

 আর ফ্রেশ লেখা চাইলে কমদামি 18 কলম ব্যবহার করো যেমনটা ম্যাটাডোর পিনপয়েন্ট অনেকে মনে করে যে খাতায় মার্জিন টানার কোন দরকার নেই এমনি ভাগ করলে হবে তাদের জন্য বলি খাতা ভাঁজ করে লেখা ভার্সিটি বা উচ্চশিক্ষায় করা যায় কিন্তু বোর্ড পরীক্ষায় অধিক গ্রহণযোগ্য নয় তোমাকে অবশ্যই খাতায় মার্জিন দিতে হবে এক স্কুল পরিমাণ উপরে এবং খাতার পাশে মার্জিন অবশ্যই পেন্সিল দিয়ে দিতে হবে আর পেন্সিল হতে হবে যাতে মার্জিন চিকন ও সুন্দর হয় পরীক্ষার প্রশ্ন পেয়ে যারা সাথে সাথে লেখা শুরু করে দাও তারা আমাকে বলতো যে কোন কিছু ছেড়ে আসো কিনা বা পরে বুঝতে পেরে আফসোস করো কিনা অবশ্যই প্রশ্ন দুই একবার এটুজেট ভালোভাবে না পড়লে মিসিং হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে আর উত্তরও ভালো হবে না তুমি যখন প্রশ্ন করো তখন তোমার প্রেম সেই প্রশ্নের সাথে উত্তরগুলো শুরু করে তোমার এত বেশি পড়ার মাঝে কোন উত্তর টা ওই প্রশ্নে হবে তা ব্রেন ঠিক করা শুরু. তাই যারা প্রশ্ন পড়াটাকে সময় নষ্ট মনে করো তারা ভুল ধারণা নিয়ে আছো বেনকে যদি আগেই প্রশ্ন না জানো তবে হুট করে লেখার সময় জানা উত্তরটাও ভুলে যাবে এজন্য প্রশ্ন অবশ্যই পড়বে প্রশ্নের লেজ হালকা করে দাগিয়ে রাখবে যাতে মিস না হয় আর সবচেয়ে সহজ প্রশ্নের উত্তর দিয়ে লেখা শুরু করবে কঠিন প্রশ্নগুলো উত্তর শেষে দেবে সহজ উত্তর দিয়ে লেখা শুরু করলেন রিলাক্স হবে কঠিন প্রশ্নের উত্তর আগে লিখে আগে যদি ব্যাংকে ঢাবি-এ দাও তাহলে পরীক্ষার নিশ্চিত খারাপ হবে যত ভালো পিপারেশন নাও না কেন সবার আগে প্রশ্ন পড়া আরেকটা উপকার হলো প্রশ্নের কোন প্রিন্টিং মিসটেক আছে কিনা তা জানা যায় পরীক্ষায় লেখার সময় নম্বর বন্টন অনুযায়ী লিখবে যেটাতে কম নম্বর আছে সেটা অনেক বড় করে লিখে শুধু শুধু সময় অপচয় করবে না অল্প লিখ বেশি নম্বর পাওয়া. সৃজনশীল বা এমনি সাধারণ প্রশ্ন হোক না কেন বড় উত্তরের জন্য প্যারা করে.

 লিখলে বেশি নম্বর পাওয়া যায় এজন্য প্রথম প্রায় 34 লাইনে মূলত লিখতে হবে তারপর এক আঙ্গুল ফাঁকা দিয়ে দ্বিতীয় বর্ণনা দিতে হবে সময় পেলে তৃতীয় প্যারার শেষ কিছু কথা উত্তর রিলেটেড 23 লাইনে লিখতে পারো একটা কথা মাথায় রাখবে প্রশ্নের উত্তরটা প্রথম পাড়ি দিতে হবে অনেক শিক্ষক আছে যারা খাতা ভালোভাবে দেখেন না তাই তারা তোমার আসল উত্তর খুঁজে বেড়ায় জন্য তোমার সব লেখা পড়বে না এজন্য সবাই যেহেতু প্রথম লাইনগুলো পড়ে তাই মূল উত্তর প্রথমে দেয়া আবশ্যক তোমার মূল উত্তর খোঁজার জন্য শিক্ষকের অতঃপর সময় বা ইচ্ছা নাও হতে পারে তাই সাবধান মূলত সবার আগে আর অপ্রাসঙ্গিক কথা লেখা যাবে না কোনোভাবেই এটা নম্বর পেতে পারো প্রশ্ন কমন না পেলে অনেকে হাবিজাবি অহেতুক বিষয় লিখে পরীক্ষকের কাছে বিরক্তিকর পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন না পেয়েও কিভাবে স্মার্ট লেখা যায় . যদি তুমি বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্ট হও তবে আমার একটা ছন্দ মাথায় রাখবে আপা ভাইজান রসায়নে বিক্রিয়াজাত পদার্থের সূত্র জীব বিজ্ঞানের সূত্র সূত্র লেখ না কেন রসায়নে যে প্রশ্নের উত্তর বিক্রি আছে তা যদি না দাও তবে নাম্বার কম পাবে প্রশ্নে বিক্রিয়ার চানাচাট তোমার নিজের দায়িত্বে দিতে হবে তেমনি পদার্থের সমাধানের জন্য দেওয়া আছে লিখে আর জীববিজ্ঞান এর চিত্র দিতেই হবে দিতে বলুক আর না বলুক তবে নম্বর বন্টন অনেক কম থাকলে না দিলেও হবে মানবিক এবং ব্যবসায় শাখার জন্য একটি বুলেটের আছে সেটা হলো নিজের মতো করে কৌশলে লেখা এর মানে বিজ্ঞান বিভাগে বানিয়ে লেখা বেমানান কিন্তু তোমরা অনেক কিছু বানিয়ে লিখতে পারো ঈশা খাঁর চরিত্র বর্ণনা অনেক বড় করে বানিয়ে লিখতে পারো আবার ব্যবসা বিভাগে বাজার মার্কেটিং অনেক বিষয় আছে যেগুলো সচরাচর আমাদের জীবনে ঘটে একটু বুঝে কৌশলে লিখলে অনেক কিছুই লেখা যায় তবে সবাই একটা বিষয় মাথায় রাখবা যে উত্তরের সাথে

 সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে. এর বাইরে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় লেখা যাবে না এতে হিতে বিপরীত হয়ে যাবে পরীক্ষার খাতা ফেসবুকের কমেন্ট বক্স মনে করবা কারণ আমরা কমেন্ট এমনভাবে করি যাতে সেটা বেশি লাইক পায় এবং গুরুত্ব বহন করে তাই ভালো কমেন্ট লিখছো ভেবে খাতায় লিখব খাতায় লেখার সময় অনেকে কাটাকাটি বা ঘষামাজা করে এটা একেবারে করা যাবেনা একটানে ভুল কেটে দিতে হবে আর কোন শব্দ বাদ গেলে বাক্যের যেখানে ওই শব্দটি বসবে সেখানে এরকম চিহ্ন দিয়ে ছোট করে উপরে লাগবে অবশ্যই খাতায় শেষের পাতায় করবে আর সেখানে উপরে বড় করে লিখবে এরা প্রশ্নের উত্তর দিলে তা অবশ্যই আগের উত্তরটা দুই অঙ্গুল পরে থেকে লেখা শুরু করবে কারণ একসাথে লিখলে পরীক্ষার সময় বুঝতে পারে না এবং নম্বর কম দিয়ে দেয় তাই ফাঁকা দিয়ে লেজের উত্তর দেয়া শুরু করবে প্রশ্ন যদি নাম্বারিং করা থাকে তবে নাম্বার লাগবে এবং তার নিচে দুই টান দিয়ে বা সবুজ কালি দিয়ে টান দিবে এতে পরীক্ষকের চোখে পড়বে সবচেয়ে ভালো ভাবে উত্তর লেখার জন্য অবশ্য তোমাকে প্রশ্ন করতে হবে যেমন. দেয়া আছে মানব জীবনে উদ্ভিদের গুরুত্ব কি তাহলে উত্তর লিখবে এভাবে মানব জীবনে উদ্ভিদের গুরুত্ব এভাবে লিখে কল দিবে তারপর এক শব্দ ফাঁকা দিয়ে লেখা শুরু করবে গল্প লিখলে বেশি নম্বর যদি পেতে চাওয়া বা পুরো নম্বর পেতে চাও তবে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবে এবং এপ্লাই করবে বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব অবদান ইত্যাদি বিষয়ে লিখতে হবে এভাবে এভাবে রোমান পয়েন্ট দিয়ে লিখতে হবে এতে পুরো নম্বর পাওয়া যাবে মিল-অমিল সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য লেখার জন্য অবশ্যই করতে হবে এভাবে চিত্র দিলে অবশ্যই চিত্রে নিচের চিত্র লিখে নাম দিতে হবে এভাবে এক্সট্রা পেপার নিলে অবশ্যই আগের ও লিখবে তারপর সেখানে মার্জিন দিয়ে লেখা শুরু করবে মূর্খতার একটা পাতা ফাঁকা থাকা অবস্থায় লোক নেবে নইলে সে সময় লুজ নাও থাকতে পারে যেটা তোমার জন্য সময়ের অপচয় ঘটাবে লুষ্ট সেলাই করার সময় কোন হালকা বাঁধন দিবে না নইলে.

 কোথাও লেগে খুলে যেতে পারে এজন্য. ইচ্ছা মত প্যাচ বাবাধন দিব যেটা তোমার পক্ষে খোলা সম্ভব নয় কেটে ফেলা ছাড়া  আমি এমন অনেক খাতা দেখেছি যেখানে লেখা ছিল তার ম্যাডাম এটা আমার নাম্বার প্লিজ আমাকে পাশ করে দিবেন আমি আপনাকে টাকা পাঠাব তাদিনা না বাকি কথা যেগুলো করা শিক্ষকের কাছে গেলে সে যদি ফেল করে দেয় তুমি পাস করার পরেও তাহলে কিছু করার থাকবে না তাই এগুলো থেকে সাবধান পরীক্ষার দিয়েছিলে তুমি বসে আছো তা খুব ভালোভাবে চেক করে নাও কোন নকল বা লেখা আছে কি না যদি থাকে তাহলে তা আগেই এক্সাম কাট কে জানিয়ে দাও ভাঙ্গা চেয়ার কোন সমস্যা থাকলে চেঞ্জ করে নাও এজন্য পরীক্ষার হলে 30 মিনিট আগে যাওয়া ভালো এতে ঠান্ডা মাথায় রোল নম্বর এবং অন্যান্য বিষয় পূরণ করা যায় এ সময় কোন ভুল হলে বা ডাবল হয়ে গেলে স্যার কে তা জানা কোন খামখেয়ালি কোরো না নইলে কাঁদতে হবে পরীক্ষার খাতায় উত্তর লেখার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম এভাবে ফলো করো বাংলায় উত্তর লিখলে 1 নং প্রশ্নের উত্তর তারপর নিচে একটা টান. পরে এবার উত্তর লেখা শুরু করো ইংরেজিতে উত্তর লিখলে আনসার দা কোশ্চেন ওয়ান গণিতের জন্য 1 নং সমস্যার সমাধান এভাবে লিখলে কোন উত্তর শিক্ষককে মিটিং হবে না এবং এটা অনেকে স্মার্ট পদ্ধতি একটি প্রশ্নের উত্তরগুলো অবশ্যই একটু ফাঁকা দিয়ে শুরু করবে যাতে.

 শিক্ষকের নজরে পড়ে একটা কথা মনে মনে ভাববে যে তোমার খাতা দেখবে সে অনেক রাগী চোখে কম দেখে বুঝে কম তাহলে তোমার উত্তর পারফেক্টলি কেমন হওয়া উচিত এবার ভেবে দেখো তো এভাবে মনে করলে অনেক ভালোভাবে লিখতে পারবা সিরিয়াস হবার যত গুরুত্ব দিয়ে লিখবা ভালো হবে আর যদি ভাবো যে দূর কোন সমস্যা হবে না চলবে তাহলে আর কি খারাব হবেই নিশ্চিত থাকো কেন মেয়েরা ছেলেদের থেকে ভালো রেজাল্ট করে তা কি জানো কারণ মেয়েরা অনেক গোছালো আর মনোযোগী হয় চঞ্চলতার খামখেয়ালীর জন্য অনেক ভালো ছেলে পরীক্ষায় ভালো করতে পারে না শুধু ভালো ছাত্র হলেই হবে না ভাইয়া আপু পরীক্ষা কিছু পদ্ধতি .

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url