25 এ ডিসেম্বরের দিন ঈশ্বর প্রভু যীশুর বাংলাতে কিভাবে প্রার্থনা করবেন 25 December Prayer 2022

 25 এ ডিসেম্বরের দিন ঈশ্বর প্রভু যীশুর বাংলাতে কিভাবে প্রার্থনা করবেন 25 December Prayer 2022



যিশুখ্রিস্টের জন্ম কবে হয়েছিল


গোটা বিশ্ব পঁচিশে ডিসেম্বর তারিখটি যিশুখ্রিস্টের জন্মদিন বা বড়দিন হিসেবে পালন করে কিন্তু যিশুখ্রিস্টের জন্ম কবে হয়েছিল সেই কথা কেউ জানে না এমনকি সেই ব্যাপারে বাইবেলের কোথাও লেখা নেই কোনো উল্লেখ নেই তাহলে 25 শে ডিসেম্বর দিনটি যিশুখ্রিস্টের জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয়  336 খ্রিস্টাব্দের 25 শে ডিসেম্বর 2019 এর জন্মদিন হিসেবে পালন করা শুরু করা হবে এরপর

950 খ্রিস্টাব্দে অফ জুলিয়াস এই দিনটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে যিশুখ্রিস্টের জন্মদিন হিসেবে ঘোষণা করেন তখন থেকেই এই দিনটি ক্রিস্টমাস ডে হিসেবে পালিত হচ্ছে তবে এর পিছনে ছিল প্রচুর ইতিহাস ও বিতর্ক প্রথম প্রশ্ন হল খ্রিস্টের জন্ম সাল কি সাধারণভাবে সকলেরই জানা কৃষ্ণের জন্মের পর থেকেই খ্রিস্টাব্দ গণনা শুরু হয়েছিল অর্থাৎ দুই হাজার কুড়ি বছর আগে খ্রিস্টাব্দের জন্ম কিন্তু হিসাবটা তখন এত সহজ ছিল না যিশুখ্রিস্টের জন্মের পর তৃতীয় শতাব্দি পর্যন্ত কেবল তার মৃত্যু দিবস পালন করা হতো এনসাইক্লোপিডিয়া আমেরিকা থেকে জানা গিয়েছে সেই সময়ে চার্চের ফাদার রা যীশুর জন্মের প্রথম শতাব্দী থেকে জন্মদিন পালন করতেন না কারণ স্মরণীয় ব্যক্তিদের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়েছিল সেসময় 525.

ছেলে প্রথম কয়েকজন ডাইনিটি অফ এগ্রিকালচার জীবনের জন্য একটি ক্যালেন্ডার তৈরি করেছিল তাতে লেখা হয় প্রমাণ প্রতিষ্ঠার প্রায় 753 বছর পর জন্ম নিয়েছিলেন যীশু খ্রীষ্ট কিন্তু এই তথ্য ভুল কারণ যীশুর জন্ম সংক্রান্ত গসপেল রেকর্ড থেকে জানা গিয়েছে তার জন্ম হয়েছিল এরা গ্রেট এর আমলে ফলে তা কখনই রোমের উত্থান থেকে 750 বছর পর হতে পারে না কারণ হে রাধার মৃত্যু হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব চারশো ইতিহাস এবং বাইবেল নিজেই 25 ডিসেম্বর এর বিরুদ্ধে তথ্য দিচ্ছে বিশেষজ্ঞদের ধারণা যীশুর জন্ম সম্পর্কে জানা থাকলে প্রাচীন মানুষ তার জন্মদিনের কথা অবশ্যই বাইবেলে উল্লেখ করতেন কিন্তু তা হয়নি স্টার ইতিহাসের অন্তত প্রথম 200 বছরের মধ্যে জন্মদিনের কোনরকম উল্লেখ নেই শুধু তাই নয় 336 সালের আগ পর্যন্ত যীশুর জন্মদিন পালিত হতো বলে জানান.

জন্মদিন পালন করার ভাবনা এসেছিল তৃতীয় এবং চতুর্থ শতাব্দীতে এমনকি এই বিষয়টি নিয়ে চার্চের ফাদার ফক নেতাদের মধ্যে বিস্তর মতানৈক্য তৈরি হয়েছিল বলে জানা গেছে অন্যদিকে ক্যাথলিক এনসাইক্লোপিডিয়ার 908 সংস্করণ থেকে জানা যাচ্ছে ধর্মগ্রন্থের কোথাও লেখা নেই তার জন্মদিন পালন করতেই হবে অবশেষে 6t মাসের 8 তারিখ প্রস্তাবিত করা হয় যীশুর জন্মদিন হিসেবে তার মধ্যে সবচেয়ে এসেছিল পঁচিশে ডিসেম্বর শেষ পর্যন্ত পঞ্চম শতাব্দীতে 25 শে ডিসেম্বর তার একটি স্থির করে ওয়েস্টার্ন চার্চ 18 তারিখের মধ্যে ছিল 28 শে মার্চ দোসরা এপ্রিল 18 নভেম্বর ইত্যাদি ইত্যাদি আবার এনসাইক্লোপিডিয়া আমেরিকানা অনুযায়ী রোমান্টিক অনুসারে আসানসোলের জন্মদিন হিসেবে এই দিনটিকে পালন করা হতো রোমান ক্যাথলিক লেখকদের লেখা.

জানা গিয়েছে পৌত্তলিকদের বিশ্বাস টেনে আনতে চার্চ অব রোম 25 শে ডিসেম্বর পাকাপাকিভাবে যীশুর জন্মদিন হিসেবে ঠিক করে দেয় কারণ ওই দিনটি অন্ধকারের বিন আশ্চর্য মৃত লাশকে উৎসর্গ করে বিশেষভাবে পালন করা হতো .



২৫শে ডিসেম্বর বড়দিনে ক্রিসমাস টি কেন সাজানো হয় এবং ব্যবহার করা হয়



চলছে ডিসেম্বর মাস ডিসেম্বর মানেই ক্রিসমাস উদযাপন ইতিমধ্যে চারিদিকে শুরু হয়ে গেছে প্রস্তুতি বড়দিনের ঘর সাজানোর ক্ষেত্রে ক্রিসমাস ট্রি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনেকেই মনে করেন ক্রিসমাস একটি শুভদিনের কিন্তু আপনি কি জানেন বড়দিনে কেন ক্রিসমাস ট্রি সাজানো হয় এর পেছনে কি কাহিনী লুকিয়ে আছে আজকের পর্বে আমরা জানবো বলা হয়ে থাকে হাজার হাজার বছর আগে উত্তর ইউরোপের প্রথম ক্রিসমাস সাজানোর কোথায় শুরু হয়েছিল কারণ এই কাজকে সুখ-সমৃদ্ধি প্রতীক হিসেবে ধরা হয়.

দেশের জাতীয় চিরসবুজ আর গাছকে ক্রিসমাস ট্রি হিসেবেই সাজানো হয় সেখানকার মানুষেরা বিশ্বাস করবেন এই গাছ অশুভ শক্তিকে বিনাশ করতে পারেন এবং সেই থেকেই ক্রিসমাস ট্রি বড়দিনের অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে উঠল ক্রিসমাসট্রি ছাড়া বড়দিন ভাবাই যায়না বড়দিন সম্পূর্ণভাবে অসম্পূর্ণ থেকে যায় এছাড়াও বাস্তুমতে ক্রিসমাসট্রি সাজানোর পেছনে রয়েছে বহু কারণ কিসের কারণ জেনে নিন.

বাস্তুমতে মনে করা হয় ক্রিসমাসট্রি অশুভ শক্তিকে বিনাশ করে শুভ শক্তিকে আগমনী ঘটাতে সাহায্য করে এটি বাড়ি কে রক্ষা করে এবং বাড়ির মালিককে ও রক্ষা করে

ক্রিসমাস ডে ছন্দ বদ্ধ ভাবে সাজানো হয় বিশ্বাস করা হয় এই ছন্দোবদ্ধ বস্তু বাড়িতে থাকলে জীবনটাও ছন্দময় এবং সুন্দর হয়ে উঠবে মুসলিম ক্রিসমাসের এক অন্যতম প্রতীক নিয়ে রাখা হয় 14 শান্তার নেতৃত্বে নিষ্পাপ শিশুর প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়.

ক্রিসমাস ট্রি পেজে স্টার বা তারা থাকে সেটি হলো যিশুখ্রিস্টের প্রতিটি আমাদের জীবনী শক্তি হিসেবে চিহ্নিত করতে পারি বিশ্বাস করা হয় কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও এই সবই সঠিক পথের সন্ধান দেবে.

এটিও বিশ্বাস করা হয় যে ক্রিসমাস ট্রির রংবেরঙের জিনিস দিয়ে সাজানোর ফলে এটি আমাদের জীবনের মধ্যে বৈচিত্র আনবে এবং আমাদের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাতে সাহায্য করে সাজান সাজান বড়দিনের একটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে ব্যবহার করা হয় গাছের সাথে মূলত মোমবাতি রংবেরঙের পাখি ফুল ফল কাগজ দিয়ে সাজানো হয় বিভিন্ন রঙের আলোয় সাজানো থাকে এই কাজের সাথে এছাড়াও গাছের ওপরে একটি স্তর বা তারা স্বর্গতুল্য বসানো হয় যার যিশুখ্রিস্টের প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত .


২৫শে ডিসেম্বরের দিন প্রভু যীশুর পবিত্র প্রার্থনা



 পিতা আজকের এই সুন্দর দিনে আমরা তোমাকে ধন্যবাদ জানাই মহান পিতা তুমি স্বর্গ মর্ত্যে এবং আমাদের সৃষ্টিকর্তা তুমি বলেছ আমার মেশেরা আমার রব শরীর তাই আজ তোমার চরণতলে এসেছি তুমি বলেছ আমার কাছে এসো আমি তোমাদের শান্তি দেব তাই আজ এই সময়ে তোমার কাছে এসেছি.


 আজ এই মুহূর্তে অনেকজন মিলিত হয়ে তোমার প্রশংসার গান শুনছে তুমি তোমার দয়া প্রকাশ করো যেন তারা তোমাকে মন প্রাণ দিয়ে প্রেম করতে পারি.


আর্থিক সঙ্কটে ভুগছে এই সময় তোমার প্রশংসার গানের কথার মাধ্যমে তাদের তুমি সুস্থতা ও শান্তি প্রদান কর.যুবক-যুবতীরা ভুল পথে চালিত হয়ে যাচ্ছে তুমি তোমার করুণা প্রকাশ করো.



যেন তারা পরিবর্তন হতে পারে অনেক পরিবারে এখনো তোমাকে রাজা বলে বসানো হয়নি তাদের পরিবারের রাজা হয়ে বস যেন তারা জীবন পায়.

তুমি বলেছ তুমি পথ সত্য ও জীবন হে যীশু আমাদেরকে তোমার সত্যের জীবনের পথে নিয়ে চলো 

 আমাদের জীবনের আলো হয়ে ওঠ  এই মুহূর্তে তোমার ধন্যবাদ করি সমস্ত কিছুর জন্য এই মহান ব্যক্তি দেওয়ার জন্য এবং এই ছোট প্রার্থনা শ্রবণ করার জন্য এই প্রার্থনা আমাদের ত্রাণকর্তা মুক্তিদাতা নাচাতে প্রভু যীশু খ্রীষ্টের নামে চাই আমিন.

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url